মালদহের মঙ্গলবাড়ী এলাকার বাসিন্দা ভজন ঘোষ। তিনি জানান, “এই খাজা, নিমকি বিক্রি করে প্রায় ৩০ বছরের অধিক সময় ধরে পরিবারের হাল ধরে চলেছেন। রোজ প্রায় ১০০০ থেকে ১২০০ টাকার খাজা ও নিমকি বিক্রি করি। তাতে প্রায় ৫০০ টাকা লাভ হয়ে যায়। ছেলে এবং মেয়ে দুজনকেই কলেজ অবধি পড়াশোনা করিয়েছি এইভাবে ব্যবসা করে। টাকার অভাবে দোকান না করতে পারলেও কাঁধের উপর ভরসা করে চলতে হয় সারাদিন।”
advertisement
আরও পড়ুন: একটি নয়, দুটি নয়, ৫ টাকায় তিনটি সিঙারা! জলের দরে দিয়েও রোজ ১২০০ টাকা আয় এই ব্যবসায়ীর
এক গ্রামবাসী সালতাব শেখ জানান, “এই খাজা বিক্রেতাকে প্রায় দেখতে পাই। দীর্ঘদিন ধরে দেখছি কাঁধে করে গ্রামে গ্রামে গিয়ে খাজা ও নিমকি বিক্রি করেন। আগে এক টাকা করে বিক্রি করতেন এখন পাঁচ টাকা হয়েছে। খেতে ভালই লাগে তার খাজা ও নিমকি।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
দোকান ঘর নেই তবুও রোজগারের তাগিদে শরীরের উপরে ভরসা করে চলতে হয় তাকে। আর্থিক সামর্থ্য না থাকায় কাঁধেই আস্ত একটি দোকান বানিয়ে ঘুরে বেড়ান গ্রামের পর গ্রাম। তার এমন ইচ্ছাশক্তি অনুপ্রেরণা জোগাবে সকলকে।
জিএম মোমিন