নিউ জলপাইগুড়ি-মালদা (২৩২ কিমি) এবং মালদা-নিউ জলপাইগুড়ি (২৩২ কিমি) সেকশনে আপ ও ডাউনে এই গতিবেগের পরীক্ষা করা হয়। অসকিলেশন মনিটরিং সিস্টেমের জন্য একটি কোচ সহ এলএইচবি টাইপ স্টকের ২২টি কোচের রেকের দ্বারা গতিবেগের পরীক্ষা সম্পন্ন করা হয়। সেকশনাল স্পিড বৃদ্ধি করাটা ভারতীয় রেলওয়ের কাছে সর্বদাই একটি শীর্ষ অগ্রাধিকার। উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের নিউ জলপাইগুড়ি-মালদা টাউন সেকশনে সেকশনাল স্পিড ১১০ কিমি থেকে ঘণ্টা প্রতি ১৩০ কিমি পর্যন্ত বৃদ্ধি করার লক্ষ্য ধার্য করা হয়েছিল। প্রক্রিয়াগত অংশ হিসেবে, সেকশনটির সেকশনাল স্পিড বর্তমানের ঘণ্টা প্রতি ১১০ কিমি থেকে ঘণ্টা প্রতি ১৩০ কিমি পর্যন্ত বৃদ্ধি করার পূর্বে ২০২৪ সালের ০৭ জানুয়ারি কনফার্মেটরি অসিলোগ্রাফ কার রান (সিওসিআর) সফলভাবে পরিচালনা করা হয়।
advertisement
আরও পড়ুন- শাহরুখকে খুনের হুমকি! পরিবারের ‘কাছের লোক’ চেয়েছিলেন মেরে ফেলতে, কারণ শুনলে শিউরে উঠবেন আপনিও
আরও পড়ুন- ‘ট্রিপে যা হয়েছিল…’, কীভাবে দীপঙ্করের কাছাকাছি এলেন দোলন, ফাঁস হতেই তোলপাড়!
এই প্রক্রিয়ায়, সুপার এলিভেশন বৃদ্ধি, কার্ভ-এর ট্র্যানজিশন দৈর্ঘ বৃদ্ধির মতো বিভিন্ন কাজ সম্পন্ন করা হয় যাতে বর্ধিত গতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়, যার জন্য ব্যয় হয়েছে প্রায় ৯ কোটি টাকা।এই পরিকাঠামোগুলির উন্নয়নের ফলে ট্রেনের পরিচালনামূলক গতি বৃদ্ধি পাবে, যা যাত্রীদের যাত্রার সময় অনেকাংশেই হ্রাস পাবে। এই কাজগুলি সম্পূর্ণ হওয়ার পর সেকশনটি ঘণ্টা প্রতি ১৩০ কিমি গতিবেগ প্রবর্তনের জন্য উপযুক্ত হবে, যা প্রায় ২০ মিনিট সময় বাঁচাবে।
উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক সব্যসাচী দে জানিয়েছেন, এই দীর্ঘ অংশে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ট্রেন যাতায়াত করে। বহু মানুষ যাতায়াত করেন। এই অংশে গতি বাড়লে তাদের সুবিধা হবে। তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
