২০২৪-২৫ সালে এই পদক্ষেপের অধীনে রেকর্ড-ব্রেকিং সাফল্য অর্জন দেখা গেছে।
আরও পড়ুন: প্রখর গরমে নাভিশ্বাস! উইকেন্ডে বৃষ্টির পূর্বাভাস ৬ জেলায়, ভিজবে কোন কোন জেলা?
উন্নয়নের আওতায় রয়েছে ব্যালাস্ট শক্তিশালীকরণ, ট্র্যাক জ্যামিতি উন্নত করা, নিষ্কাশন ব্যবস্থা উন্নত করা এবং নিয়মিত ব্যবধানেট্র্যাকের মাপদণ্ড মূল্যায়ন করার জন্য এডভান্স প্রোফাইলিং কৌশল স্থাপনকরা। এই সময়ে প্রকৃতপক্ষে, মোট ৯.০১ লক্ষ সিইউএম ব্যালাস্ট সরবরাহএবং স্থাপন করা হয় – যা উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের জন্য সর্বাধিক – যা বার্ষিক লক্ষ্য থেকে ৩৬.৫২% অর্থাৎ ৬.৬০ লক্ষ সিইউএম অধিক।
advertisement
আরও পড়ুন: বেডরুমের ভিতরেই! দম্পতি যা করে ফেলল…, দরজা খুলতেই হাড়হিম সকলের
তাছাড়া, রেল পুনর্নবীকরণ (৩৪৮.৬৮ টিকেএম) এবং স্লিপার পুনর্নবীকরণ(৩৩৭.৪৮ টিকেএম)-এর মাধ্যমে লক্ষ্যমাত্রা থেকে অধিক কার্য সম্পন্ন করা হয়, এটি উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অগ্রগতি। ট্র্যাকট্যাম্পিং ১০,৬৭২ কিলোমিটার পর্যন্ত পৌঁছেছে (লক্ষ্য থেকে ৩২% অধিক),এবং ৪.৮২৬টি পয়েন্ট ট্যাম্প করা হয়েছে – উভয়ই এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চসাফল্য। এছাড়াও, টার্নআউট পুনর্নবীকরণের ২৫৪.৫০ সমতুল্য সেট সম্পন্ন করা হয়েছে, এবং পয়েন্ট এবং ক্রসিংগুলিতে সুরক্ষা বৃদ্ধির জন্য২১২টি ডব্লিউসিএমএস ক্রসিং-এর সাথে ১৯৬টি থিক ওয়েব সুইচ স্থাপনকরা হয়েছে। এই প্রচেষ্টাগুলির পরিপূরক হিসেবে ১৪টি পিএসআর(পারমানেন্ট স্পীড রেষ্ট্রিক্টশন) সরানো বা শিথিল করা হয়, ফলে সমস্ত ট্রেন চলাচলের সময়ে ২৬.১০ মিনিট সাশ্রয় হয়েছে। ২০২৪-২৫ সালে উন্নত যাত্রীসুবিধার জন্য ৯টি নতুন ফুট ওভার ব্রিজও নির্মাণ করা হয়।অতিরিক্তভাবে, উন্নত ট্র্যাক অ্যাসেট-এর দক্ষতাপূর্ণ নিরীক্ষণ ও সুব্যবস্থারজন্য আপডেটেড ডিজিটাল রেজিস্টার এবং ইউনিফাইড অ্যাসেটম্যানেজমেন্ট সিস্টেম প্রয়োগ করা হচ্ছে।
উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কপিঞ্জল কিশোর শর্মা জানিয়েছেন, এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপ থেকে ইতিমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ লাভ হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে উন্নত সময়ানুবর্তিতা, রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ডাউন টাইমে হ্রাসএবং যাত্রীদের সুরক্ষা উন্নত করা।