আরও পড়ুন: বাড়ি থেকে বেরোলেই দরজায় হাজির মৃত্যুদূত! নিস্তার পেতে গ্রামের মানুষ যা করল….
রেলসূত্রে খবর, তিন মাস পরীক্ষামূলকভাবে কাঞ্চনকন্যা এক্সপ্রেস এইভাবে চালানো হবে। তাতে যদি যাত্রী সংখ্যার নির্ধারিত মান পার হতে পারে তবে নিয়মিত হয়ে যাবে বিষয়টি। মাদারিহাট স্টেশনে প্রায় দুই মিনিট ট্রেনটি দাঁড়াবে। এর ফলে মাদারিহাট, হলং সহ জলদাপাড়ায় যাতায়াতে সুবিধা পাবেন পর্যটক ও স্থানীয় বাসিন্দারা।
advertisement
এদিকে শিবচতুর্দশী উপলক্ষ্যে রাজাভাতখাওয়া স্টেশনে যাত্রীবাহী সব ট্রেনের স্টপেজের দাবি জানানো হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে রেলের কাছে দরবার করেছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা। জয়ন্তী মহাকালে শিবচতুর্দশী উপলক্ষ্যে যাত্রীদের ঢল নামে। রাজাভাতখাওয়া স্টেশনে স্টপেজ দেওয়া হলে দূরের যাত্রীরা সুবিধা পাবেন। এই বিষয়ে পর্যটন ব্যবসায়ী জহরলাল সাহা জানান, মাদারিহাট জেলার অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র। মাদারিহাটে দুরপাল্লার ট্রেন না দাঁড়ানোর কারণে পর্যটকদের ভোগান্তি হত। এই বিষয়ে আমরা বহুবার রেল দফতরে জানিয়েছিলাম।তারপরই রেলের এই সিদ্ধান্ত।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
মাদারিহাটে রয়েছে জলদাপাড়া, খয়েরবাড়ি ব্যাঘ্র পুনর্বাসন কেন্দ্র, টোটোপাড়া। প্রতিটি পর্যটন ক্ষেত্রের আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে। কিন্তু এই রেল স্টেশনে ট্রেন না দাঁড়ানোর ফলে দেখা যেত হাসিমারায় পর্যটকেরা নেমে বাড়তি টাকা খরচ করে মাদারিহাটে আসতেন।বাজেটে টান পড়ার ফলে বাকি পর্যটনক্ষেত্র ঘুরতে পারতেন না তাঁরা। এবারে এই সমস্যার সমাধান হবে।
অনন্যা দে