রাস্তা তৈরির কাজ শেষ হয়েছে দু’বছর আগে। তবে সীমান্ত সংলগ্ন এলাকায় কোন বড় দুর্ঘটনা ঘটলে ব্যাপক সমস্যায় পড়তে হবে বলে দাবি সীমান্তের বাসিন্দাদের। যার ফলে বালুরঘাট শহরের সীমানা বঙ্গি থেকে ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের খোলাপার ভায়া নকশা গ্রাম পর্যন্ত প্রায় চার কিলোমিটার রাস্তা চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। টোটো চালকরা বলছেন, “এই রাস্তায় একবার গাড়ি বার করলে মেরামতের জন্য ৫০ টাকা তুলে রাখতে হয়। অথচ ঠিকাদার সংস্থার মেরামতের কথা থাকলেও দু’বছরেও তাদের কোন হদিস পাওয়া যায়নি।”
advertisement
আরও পড়ুন: পশুপাখি থাকল না তো কি! সার্কাসে এবার নতুন চমক, মুখিয়ে বালুরঘাটবাসীরা
নকশা, সাঁতরাই, জাহাঙ্গীর পুর সহ একাধিক গ্রামের প্রায় এক থেকে দেড় হাজার মানুষদের এই রাস্তা একমাত্র ভরসা। বাইক হোক বা টোটো সব ক্ষেত্রেই সমস্যায় পড়ছেন পথচারীরা। রাস্তা জুড়েই ছোটবড় গর্ত। কোথাও পিচের চাদর উঠে বেরিয়ে এসেছে ইট। এরফলে যাতায়াত করতে রীতিমত নাকানিচোবানি খেতে হচ্ছে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে যানচালকদের।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
দু’বছর সময়কাল পার হতে না হতেই রাস্তার এমন বেহাল অবস্থার জেরে তাদের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। এই রাস্তা তৈরি করতে খরচ হয়েছিল ৪২ লক্ষ ৬৩ হাজার টাকা চার কিলোমিটার রাস্তা তৈরির জন্য। তবে, এই ব্যাপক পরিমাণ টাকা খরচ করার পরেও দুবছরের রাস্তার হাল বেহাল এখন আর মানুষ চলাচলের উপযুক্ত নেই বললেই চলে। ফলস্বরূপ ব্যাপক সমস্যায় সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষ।
সুস্মিতা গোস্বামী





