TRENDING:

Illegal Relationship: খুন করে কুঠুরিতে গুম করা হল দেহ, কাকিমার সঙ্গে সম্পর্কে প্রাণ গেল যুবকের! অভিযুক্ত গ্রেফতার

Last Updated:

নিহত এবং অভিযুক্তদের ফোনের কল ডিটেলস পরীক্ষা করছে পুলিশ। খুনের ঘটনায় স্বামী, স্ত্রী ছাড়া আর কেউ জড়িত কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
মালদহ: সম্পর্কের টানাপোড়েনে হাড়হিম হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এবার মূল অভিযুক্ত মহিলার স্বামীকেও গ্রেফতার করল মালদা পুলিশ। যুবক সাদ্দাম নাদাপকে খুনের ঘটনায় স্ত্রীকে সাহায্যের অভিযোগ ধৃত স্বামী রেহমান নাদাপের বিরুদ্ধে। স্বামী এবং স্ত্রী দুইজনে পরিকল্পনা করেই খুন করে ওই যুবককে। ধারালো অস্ত্র দিয়ে খুনের পরদিন দোকান থেকে ইঁট,বালি, সিমেন্ট কিনে এনে দেহ সিঁড়ি ঘরের কুঠুরিতে রেখে প্লাস্টার করে দেওয়া হয়। জিজ্ঞাসাবাদে ধৃত স্বামী খুনের কথা স্বীকার করেছেন বলে দাবি পুলিশের। আরও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানিয়ে মালদা আদালতে পেশ করে পুলিশ।
News18
News18
advertisement

পুলিশের দাবি, সম্পর্কিত কাকিমার সঙ্গে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল বিবাহিত যুবক সাদ্দাম নাদাপের। সেই সম্পর্ক নিয়ে ব্ল্যাকমেইল করাতেই তাঁকে দুনিয়া থেকে সরানোর পরিকল্পনা করেন স্বামী-স্ত্রী। মালদহে অভিযুক্তের বাড়িতে নিহত যুবকের অফিস এপ্রিল মাসেই বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে, মালদহে খুনের ঘটনা ঘটালে বিষয়টি হইচই বা সহজে জানাজানি হয়ে যেতে পারে ভেবেই দক্ষিণ দিনাজপুরের তপনে কাকিমা মৌমিতা হাসানের বাপের বাড়িতে ডেকে নিয়ে গিয়ে খুন করা হয় সাদ্দামকে। এর আগের গত ১৬ মে বাপের বাড়িতে পৌঁছে যায় মৌমিতা হাসান। ১৮ মে নিজের বাপের বাড়িতে সাদ্দামকে ফোন করে ডাকে মৌমিতা। নিজের এক আত্মীয়ের বাড়িতে সাদ্দামের স্কুটি রাখা হয়।

advertisement

আরও পড়ুনTwo Brothers Story: মহিষ খুঁজতে জঙ্গলে দুই ভাই, সামনে সাক্ষাৎ যমদূত, তারপর যা ঘটল…

পুলিশ জানিয়েছে, সাদ্দামের শরীরে অন্তত তিনটি জায়গায় ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। প্রথমে মৌমিতা একাই খুন করেছে বলে দাবি করে। অন্যদিকে খুনের ঘটনায় জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করছিল স্বামী রহমান। কিন্তু, নিহত যুবকের শরীরের ওজন, সিঁড়ি র ধাপ এবং প্রমাণ লোপাটের চেষ্টার ধরন দেখে পুলিশ নিশ্চিত হয় এই ঘটনা মৌমিতার একার কাজ নয়। এরপর টানা জিজ্ঞাসাবাদে খুনের ঘটনায় স্ত্রীর সঙ্গে থাকার কথা স্বীকার করে রহমান।

advertisement

ধৃত পেশায় স্কুল শিক্ষক রহমান নাদাপকে আজ মালদা জেলা আদালতের পেশ করে পুলিশ। যদিও আদালতে নিয়ে যাওয়ার সময় সংবাদ মাধ্যমের প্রশ্নের উত্তরে খুনের ঘটনা নিয়ে কোনও মন্তব্য করেনি রহমান।

মালদহের পুলিশ সুপার প্রদীপ কুমার যাদব জানিয়েছেন, নিহত যুবকের খুনের ঘটনায় ব্যবহৃত অস্ত্র, নিহতের পোশাক উদ্ধারের জন্য ধৃতদের আরও জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন রয়েছে। নিহত এবং অভিযুক্তদের ফোনের কল ডিটেলস পরীক্ষা করছে পুলিশ। খুনের ঘটনায় স্বামী, স্ত্রী ছাড়া আর কেউ জড়িত কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
কৃষিকাজে বিপ্লব ঘটাতে চাষিদের পাশে দুর্গাপুরের সিএমইআরআই কেন্দ্রীয় গবেষণাগারের বিজ্ঞানীরা
আরও দেখুন

সেবক দেবশর্মা-লিপেশ লালা

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
Illegal Relationship: খুন করে কুঠুরিতে গুম করা হল দেহ, কাকিমার সঙ্গে সম্পর্কে প্রাণ গেল যুবকের! অভিযুক্ত গ্রেফতার
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল