‘দেখি ম্যাডাম টিকিটটা?’ TTE কাছে আসতেই কানে ফোন নিয়ে এড়িয়ে যান শিক্ষিকা!…তার পর যা হল!
ক্ষতিগ্রস্ত চাষিদের অভিযোগ, কালীপুজোর আগে প্রচুর ফুল নষ্ট হয়েছে। এমনকি অতিবৃষ্টির ফলে গাছের গোড়ায় জল জমেছে। ফলে ফুল গাছগুলির গোড়া পচে গিয়ে গাছের পাতা হলুদ হয়ে যাচ্ছে। কমেছে ফুলের সংখ্যাও। সাধারণত এই সময়টা ফুলের দাম ভাল থাকে। কিন্তু চলতি বছর এই সময়ে ফুলের যোগান পাওয়া যাবে না। পরিস্থিতি যা, তাতে পুজোর মরশুমে ফুলের ক্ষতি সবচেয়ে বেশি। ভারী বৃষ্টির জমা জলে গাছগুলো ডুবে নষ্ট হওয়ায় কালীপুজোর সময় পর্যাপ্ত ফুলের জোগান থাকবে না বলে মনে করছেন ফুল বিক্রেতারা।
advertisement
চাষিদের দাবি, এসময় পুজোতে গাঁদা, জবা, অপরাজিতার পাশাপাশি রজনীগন্ধার মত ফুলের চাহিদা বেশি থাকে। আর জেলার একটা বড় অংশ জুড়ে এই ফুলগুলির চাষ করা হয়। তবে, টানা বৃষ্টির প্রভাবে অধিকাংশ জমিতে জল দাঁড়িয়ে ফুল গাছ নষ্ট হয়েছে৷ ফলে কালীপুজোর আগে ফুলের ব্যবসায় বড় ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ফুল বিক্রেতাদের কথায়, গাঁদা ফুলের পাইকারি মূল্য ১০০-১২০ টাকা। একটি গাঁদা ফুলের মালা বিক্রি হত ২০-২৫ টাকা দরে। কিন্তু অতিবৃষ্টির প্রভাবে ফুলের যোগান তেমন না থাকায় দাম বেড়েছে দ্বিগুনের দ্বিগুণ। ৬০-৭০ টাকা দরে। ফলস্বরূপ দাম শুনেই পিছিয়ে যাচ্ছেন ক্রেতারা। ফুলের বরাত দেওয়ার পরিবর্তে নম নম করে সারতে চাইছে পুজো। ফুল বিক্রি না হওয়ায় দুদিন যেতে না যেতেই তা পচে গিয়ে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। মাথায় হাত পড়েছে ফুল চাষি-সহ বিক্রেতাদের।