স্থানীয় এক বাসিন্দা অশোক দাস জানান, ‘‘এদিন দুপুর ২ টা নাগাদ এক বিরল প্রজাতির শকুন উড়ে আসে এলাকায়। শকুনটি এলাকার নেপাল দাস নামে একজনের বাড়ির টিনের চালের ওপর এসে বসে। মুহূর্তের স্থানীয় মানুষেরা ভিড় জমাতে শুরু করেন এলাকায়। তারপর দ্রুত খবর পাঠানো হয় বন দফতরের কাছে। খবর পেয়ে বন দফতরের একটি দল আসে শকুনটি উদ্ধার করতে। যদিও শকুনটি দুপুর থেকে এক জায়গায় বসে ছিল উদ্ধার করা পর্যন্ত। তারপর শকুনটি উদ্ধার করে নিয়ে যায় বন দফতরের কর্মীরা।’’
advertisement
উদ্ধারকারীদের মধ্যে অর্ধেন্দু বণিক জানান, “এই প্রজাতিটির নাম হিমালয়ান গ্রিফন ভালচার। শকুনটিকে সুস্থ ভাবেই উদ্ধার করা হয়েছে। তারপর বন দফতরের হাতে তুলে দেওয়া হয়।”
কোচবিহার ডিভিশনের সহ-বন অধিকর্তা বিজন কুমার নাথ জানান, “শকুনটি সুস্থ ভাবেই উদ্ধার করা হয়েছে। বর্তমানে শকুনটিকে রাজাভাত খাওয়া শকুন ভালচার কনজারভেশন ও ব্রিডিং সেন্টারে পাঠানো হয়েছে। সেখানে শকুনটির শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হবে।” যদিও জেলায় এই ধরনের বিরল প্রজাতির শকুন উদ্ধারের ঘটনায় বেশ অনেকটাই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।
Sarthak Pandit