হাতে মাত্র এক দিন বাকি জোরকদমে চলছে রথযাত্রার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি।স্বাধীনতার পূর্বে ইউরোপিয়ান সাহেবদের আমলে শুরু হয়েছিল আলিপুরদুয়ার জেলার হ্যামিল্টনগঞ্জের রথযাত্রা। পাশাপাশি, এই রথযাত্রাকে কেন্দ্র করে বসে বিশাল মেলাও। যেখানে আলিপুরদুয়ার জেলা ছাড়াও রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ব্যবসায়ীরা নিজের পসরা নিয়ে হাজির হন।
আরও পড়ুন: ঝোরার জলে ডুবে মৃত্যু, জল বাড়তেই ফের বাড়ছে আতঙ্ক! সুরাহা চেয়ে বিডিও-র দ্বারস্থ ভাটপাড়ার বাসিন্দারা
advertisement
উদ্যোক্তাদের কথায়, এই রথযাত্রার সঙ্গে সাধারণ মানুষের আবেগ জড়িয়ে রয়েছে। রথের দিন প্রতিবছর হ্যামিল্টনগঞ্জ কালী মন্দির থেকে প্রধান সড়ক হয়ে বিশাল রথযাত্রা বের করা হয়। প্রচুর ভক্ত সমাগম হয় রথের দড়ি টানবেন বলে। চারদিকে একাধিক চা বাগান ও বনবস্তিতে ঘেরা এই হ্যামিল্টনগঞ্জে প্রতিবছরই রথযাত্রা ও মেলায় আশপাশের চা বলয়, বনবস্তির মানুষরা ছাড়াও আশপাশের জেলা ও রাজ্য থেকে দর্শনার্থীরা ভিড় করেন। করোনাকালে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল এই রথযাত্রা। পরিস্থিতি ঠিক হতে আবারও ধুমধাম করে শুরু হয় রথযাত্রা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এবছরও রথযাত্রা উপলক্ষে প্রায় ১০ দিন ব্যাপী মেলা আয়জন করা হয়েছে বলে উদ্যোক্তাদের তরফে জানানো হয়। জীবেশ তস্কর নামের এক উদ্যোক্তা জানান, “রথ রং করার কাজ চলছে। বর্ষ প্রাচীন রথ এটি। রথের মেলা ঘিরে আবেগ রয়েছে এলাকাবাসীদের। সেই আবেগকে আমরা সম্মান জানাই। রথের মেলা যাতে সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন হয় তার জন্য প্রশাসনিক সাহায্য চাইছি।”
Annanya Dey