সেচ দফতরের মুখ্য বাস্তুকার, কালচিনি বিডিও মিঠুন মজুমদার ও জেলা পরিষদের সভাধিপতি সহ একাধিক আধিকারিকেরা পরিদর্শনে এসে ঘুরে দেখেন গোটা এলাকা। শোনেন সাধারণ মানুষের অভিযোগও। আলিপুরদুয়ারের এই হ্যামিল্টনগঞ্জের পাঁচমোড় এলাকার পাশেই রয়েছে কালচিনি, মেচপাড়া, চুয়াপাড়া সহ একাধিক বাগান।
আরও পড়ুন: বন্ধ চা বাগান খাতায় কলমে খোলা! কাজও নেই, নেই ফাউলাইও! ভাতে মরছে শ্রমিকরা
advertisement
অভিযোগ, বর্ষায় সেই সব বাগানের জল চলে আসে হ্যামিল্টনগঞ্জ পাঁচমোড় এলাকায়।নিকাশি ব্যবস্থা বেহাল হওয়ায় প্লাবিত হয় আশপাশের একাধিক এলাকা। এলাকায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। যার ফলে প্রতিবছরই ভোগান্তির শিকার হতে হয় বাসিন্দাদের। এ বিষয়ে এলাকার বাসিন্দারা জানান, এটা কয়েক দশকের সমস্যা।গতবছরও এ নিয়ে এলাকার সকলে সড়ক অবরোধ, প্রশাসনিক দফতরে স্মারকলিপি প্রদান সহ একাধিক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল,তবে কাজ হয়নি। তবে সেচ দফতরের আধিকারিকরা এলাকায় এসেছেন দেখে তারা আশার আলো দেখছেন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
যদিও এ বিষয়ে সেচ দফতরের মুখ্য বাস্তুকার (উত্তর পূর্ব) কৃষ্ণেন্দু ভৌমিক বলেন, “প্রাথমিক ভাবে সমস্যাটা বোঝার চেষ্টা করেছি। আগামীতে সমীক্ষা করে ও দেখে কীভাবে সমস্যার সমাধান করা যায় তা আমরা দেখব।”
Annanya Dey