পিএইচইডি দফতরের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার সুব্রত ধর জানান, “দীর্ঘ সময় ধরে তাঁদের অফিস বিল্ডিংয়ের পাশের ফাঁকা জায়গাতে নোংরা ফেলার কাজ শুরু হয়। প্রথমে তাঁরা ভেবেছিলেন যে নিচু জমিকে সমান করার জন্য করা হচ্ছে। তবে ধীরে ধীরে সেই নোংরা স্তুপে পরিণত হচ্ছে। এরপর তাঁরা পুরসভা ও ওয়ার্ড কাউন্সিলরকে জানান। তবে কোনও সুরাহা হয়নি। মাঝে L & L.R AND R & R.R ডিপার্টমেন্ট থেকে বোর্ড লাগানো হয়। তারপর কিছুটা সময় বন্ধ থাকলেও আবারও নোংরা ফেলা হচ্ছে, এতেই সমস্যা তীব্র হচ্ছে বর্তমান সময়ে।”
advertisement
আরও পড়ুন: জেলার বুকেই রয়েছে ১৫০ বছরের পুরনো রাম মন্দির! জানুন শিউরে ওঠা ইতিহাস
জেলার ইতিহাস প্রেমী একজন ব্যক্তি সুবীর সরকার জানান, “হেরিটেজ নিদর্শনের আশে পাশে এভাবে ডাম্পিং গ্রাউন্ড তৈরি করা একেবারেই উচিত নয়।” পুর এলাকার ১৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর অভিজিৎ মজুমদার জানান, “একাধিক জায়গার নোংরা ওখানে রয়েছে। বিভিন্ন অফিসের ও হেরিটেজের সংস্কার কাজ করার পর সেই নোংরাও ওখানে ফেলা হয়েছে। কিছু ফুচকা ও আখের রসের দোকানদার ওখানে নোংরা ফেলেন। তবে এই বিষয় নিয়ে পিএইচইডি দফতরের পক্ষ থেকে কাউন্সিলরকে কিছুই জানানো হয়নি। তবে বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখে যত দ্রুত সম্ভব জায়গাটি পরিষ্কার করা হবে।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
যদিও এই বিষয় নিয়ে পুরসভার চেয়ারম্যানের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া সম্ভব হয়নি। তবে জায়গাটিতে পুরসভার গাড়ি রাখার জায়গার জন্য আবেদন করা হয়েছিল পুরসভার পক্ষ থেকে জেলা শাসকের কাছে। সূত্র মারফৎ এমনটাই জানতে পারা গিয়েছে। তবে বর্তমানে সেই বিষয়টি নিয়েও জলঘোলা সৃষ্টি হয়েছে। সবশেষে এখন দেখার বিষয়ে এটাই যে কতদিনে হেরিটেজ নিদর্শনের পাশে থেকে এই নোংরা পরিষ্কার হয়।
Sarthak Pandit





