প্রথমে চাঁদমনি মন্দির সংলগ্ন রাস্তায় রাধেশ্যাম প্রসাদ ও দীপক কুমার শাহ নামে দু’জন ধরা পড়েন। পুলিশের দাবি, ওই দু’জন স্কুটি করে সন্দেহজনকভাবে এলাকায় ঘোরাফেরা করছিলেন। তল্লাশিতে তাঁদের কাছ থেকে ৫টি জাল জন্ম শংসাপত্র ও মোবাইল ফোনে সংরক্ষিত একাধিক ভুয়ো নথি উদ্ধার হয়।
advertisement
তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করে উঠে আসে আরও তিনটি নাম- মহেশ শাহ, সুজিত রংদার ও রাজীব ছেত্রী। পরে প্রধাননগর এলাকা ঘিরে ফেলে তাঁদেরও গ্রেফতার করা হয়। সেখান থেকেও উদ্ধার হয়েছে ৬টি নকল শংসাপত্র ও বেশ কিছু সরকারি নথির কপি।
ডিডি-র এক আধিকারিক বলেন, “প্রধাননগর ও চাঁদমনিতে গড়ে ওঠা এই চক্রটি সরকারি নথি জাল করে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় বিক্রি করত। টাকার বিনিময়ে জন্ম বা মৃত্যু শংসাপত্র হাতের নাগালে পাওয়া যেত।” তদন্তে অনুমান, এই চক্রের মূল সূত্র বাগডোগরার লালন কুমার ওঝার দিকেই। তাঁকে আগেই গ্রেফতার করেছিল পুলিশ।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারায় মামলা রুজু হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ভুয়ো নথি তৈরি, সরকারি প্রতারণা ও অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ। বুধবার ধৃতদের শিলিগুড়ি আদালতে তোলা হয়।






