এই বিশেষ চাষে সময় লাগে অনেকটাই কম। তবে খরচ তুলনামূলকভাবে একটু বেশি পড়ে। কিন্তু ঠিকঠাকভাবে সবটা করতে পারলে লাভ পাওয়া যায় দ্বিগুণেরও বেশি। ফলে কৃষকেরা নিজেদের আয় বাড়াতে এই বিশেষ চাষ করতে পারেন। পতিত জমি কিংবা তলা জমিকে এই চাষের জন্য তৈরি করে নিলেই হবে। কোচবিহার জেলায় ক্রমশ জনপ্রিয় হচ্ছে এই বিশেষ চাষ।
advertisement
আরও পড়ুন: যেতে দেব না! আবদার নিয়ে শিক্ষককে ঘিরে ধরলেন পড়ুয়া থেকে অভিভাবকরা, তারপর যা হল….
দীর্ঘ সময় ধরে এই চাষ করে লাভবান হওয়া বাপি দত্ত জানান, তিনি বহুদিন ধরে মাছের হ্যাচারি ও মাছ চাষের সঙ্গে যুক্ত। এর থেকে প্রতিবছর বেশ ভাল পরিমাণ মুনাফা অর্জন করতে পারেন। চারা পোনা বিক্রি করা থেকে শুরু করে বড় মাছ বিক্রি করা পর্যন্ত সবেতেই লাভ থাকে। এক একটি চারা পোনা বিক্রি করা হয় তিন থেকে চার টাকা দামে। আর সেই মাছ বড় হয়ে গেলে এক একটি মাছ বিক্রি করা হয় আনুমানিক ২৫ থেকে ৩০ টাকা দামে। কিছু ক্ষেত্রে সেই দাম আরও বাড়ে। ফলে খুব সহজেই এই চাষ করা অত্যন্ত লাভজনক।
বর্তমানে কোচবিহার জেলার বহু কৃষক ও সাধারণ ব্যক্তি এই চাষ করে লাভবান হচ্ছেন। আগামী দিনে এই চাষের কদর আরও অনেকটাই বেড়ে উঠবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
সার্থক পণ্ডিত