দোকানের কর্নধার রতন বিশ্বাস জানান, \”তিনি দীর্ঘ সময় ধরে এভাবে ঘুরে ঘুরে দোকান করেন। জেলা সদর শহরের বিভিন্ন। এলাকায় তিনি পৌঁছে যান তাঁর সাইকেল ভ্যান গাড়ি নিয়ে। বহু মানুষ তাঁকে দেখলেই এগিয়ে এসে পিঠা কেনেন তাঁর দোকান থেকে। মাত্র দশ টাকা মূল্যের প্রতি পিস এই ভাঁপা পিঠা তিনি বিক্রি করছেন। এই পিঠা তৈরি করতে তিনি ব্যবহার করছেন খেঁজুরের গুড়, নারকেল কুচি এবং ঢেঁকিতে ভাঙা চালের গুঁড়ো। তাইতো দারুণ সুস্বাদু হয়ে থাকে এই বিশেষ ভাপা পিঠা। সকলেই বেশ পছন্দ করে।\”
advertisement
আরও পড়ুন- বিরাট সুখবর! মাটির নীচে বৃহত্তম ‘স্টেশন’! এশিয়ায় এই প্রথম…কলকাতার মুকুটেই নয়া পালক?
দোকানে ভাপা পিঠা কিনতে আসা এক ক্রেতা সুচিত্রা সাহা জানান, \”শীতের মরসুমে ভাপা পিঠা খাওয়ার মজা অনেকটা। বিশেষত এই পিঠা একটা খেলেই অনেকক্ষণ পেট ভর্তি হয়ে থাকে। তাই অনেকেই এই পিঠা খেতে অনেকটা পছন্দ করেন। তবে এখন আর পিঠা খেতে বাজারে যেতে হয় না। এই ভ্রাম্যমাণ দোকান একেবারে বাড়ির সামনে নিয়ে আসে ভাপা পিঠা। ফলে অনেকটাই সহজে পাওয়া যায় ভাপা পিঠা। যেই কারণে বহু মানুষ এই দোকানের নাম দিয়েছেন \”দুয়ারে ভাপা পিঠা\”। ফলে এই নাম বেশ অনেকটা আকর্ষণ করে বহু মানুষকে।\”
বর্তমান সময়ে জেলার মানুষেরা এই পিঠার দোকানের পিঠা বেশ পছন্দ করছেন। সারাদিন জেলার সদর শহরের বিভিন্ন রাস্তায় ঘুরে ঘুরে বেশ ভাল টাকা রোজগার করছেন এই ব্যক্তি। সাইকেল ভ্যান গাড়ির মধ্যে এই বিশেষ ভাপা পিঠার দোকান। বর্তমান সময় জেলার মানুষের কাছে বেশ অনেকটা ভাইরাল হয়ে উঠেছে এই দোকান। তাইতো বহু মানুষের মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়ছে এই বিশেষ পিঠার দোকানের নাম।
সার্থক পণ্ডিত