পরিবারের বর্তমান সদস্যরা কর্মসূত্রে অন্যান্য জায়গায় চলে গেলেও পুজোর দিনগুলিতে তাঁরা একত্রিত হয়ে থাকেন। পুজোতে আধুনিকতার ছোঁয়া লাগলেও এখনও পর্যন্ত নিয়ম ও নিষ্ঠা সহকারে পুজো হয়ে থাকে চৌধুরী পরিবারে।
advertisement
আরও পড়ুন: মেথি ফোড়নে মটরডালের বড়া…করলার চাপড় ঘণ্ট থাকলে উঠে যাবে এক থালা ভাত! রইল সহজ রেসিপি
বর্তমানে ২৩ ভাই ও তাদের পরিবারের সদস্যরা একত্রিত হন পুজোর কদিন। ১০ টি পরিবার গ্রামে থাকলেও বাকিরা কর্মসূত্রে বাইরে থাকেন। কিন্তু পুজোর দিনগুলিতে পরিবারের প্রতিটা সদস্য একত্রিত হন। সারা বছর বাড়ির দুর্গা পুজোর প্রতীক্ষায় থাকেন চৌধুরী পরিবারের সদস্যরা।
আধুনিকতার ছোঁয়া লাগলেও বনেদিয়ানা বজায় রেখে হয়ে আসছে চৌধুরী পরিবারের পুজো। পরিবারের কুলদেবতা মা দুর্গা। দুর্গার নামে ২৭ বিঘা জমি ও পুকুর রয়েছে। যেখান থেকে প্রতিবছরপুজোর খরচ উঠে আসে। ১১৪ বছরের এই পারিবারিক পুজোয় পূর্ব দিনে যে সমস্ত রীতি রেওয়াজ মানা হত এখনও সেই সমস্ত রীতি রেওয়াজ মেনেই পুজো করা হয়।
সুস্মিতা গোস্বামী





