এই প্রসঙ্গে পুজো কমিটির চিত্তরঞ্জন স্পোর্টিং অ্যান্ড কালচারাল ক্লাবের সভাপতি সনৎ কুমার দত্ত বলেন “প্রতি বছরই আমাদের পুজো জেলার মধ্যে বিশেষ স্থান অধিকার করে। এই বছরও তার অন্যথা হবে না বলে আমরা যথেষ্ট আশাবাদী।”পুজো উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রতিবার দুর্গাপুজোর পাশাপাশি শহরের সামাজিক কাজকর্মও করা হয়। রক্তদান, চক্ষু পরীক্ষা শিবির ও দুঃস্থ দুরারোগ্যদের পাশে দাঁড়িয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। কন্যা দানের মতো মহৎ কাজেও ক্লাবের ছেলেরা পাশে থাকে।
advertisement
মন্ডপের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই তৈরি করা হয়েছে মায়ের প্রতিমা। জোর কদমে কাজ শেষ করেই চোখ ধাঁধানো এক মণ্ডপ তৈরি করা হয়েছে। জাঁকজমকপূর্ণ ভাবে সেজে উঠেছে গঙ্গারামপুর চিত্ররঞ্জন ক্লাবের পুজোমন্ডপ। ইতিমধ্যেই বেশ সাড়া ফেলেছে চিত্তরঞ্জন ক্লাব। সাধারণ মানুষদের ভিড় নজর কাড়ার মত। বিকেল হতেই জেলার বিভিন্ন প্রান্ত, এমনকি উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জায়গা থেকে সাধারণ মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন। প্রায় সারা রাত ধরেই চলছে দর্শনার্থীদের ঢল।
প্রতিবছরই গঙ্গারামপুর চিত্তরঞ্জন স্পোর্টিং এন্ড কালচারাল ক্লাবের পুজো দেখার জন্য জেলাবাসি প্রতীক্ষা করে থাকে। এমনকি অভিনবত্বের ছোঁয়া থাকে প্রত্যেক বারের পুজোতেই। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। পরিবেশবান্ধব বিভিন্ন সামগ্রী দিয়ে পুজো মন্ডপ তৈরি করে জেলাবাসির পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এই পুজো মন্ডপ দেখতে পুজোর দিনগুলিতে আরও ভিড় হবে বলে আশাবাদী উদ্যোক্তারা।
সুস্মিতা গোস্বামী