পাঁচ দিন ধরে চলে এই পুজো। ২০০০ পরিবারের প্রায় ৮৫০০ জন বাসিন্দার যৌথ উদ্যোগে শুরু হয় ওই পুজোর।
স্থানীয়রা বাসিন্দারা জানিয়েছেন, রায়গঞ্জের এই গ্রামের মানুষ বছরভর এই দিনটির জন্য অপেক্ষা করে থাকেন। বাংলা জুড়ে যখন বিষাদের সুর, তখন এই গ্রামে বয়ে যায় আনন্দ লহরী। চতুর্ভুজা এই দেবী সিংহবাহিনী অসুর নাশিনী দুর্গা নন। তাঁর সঙ্গে বিরাজ করেন লক্ষ্মী, গণেশ, কার্তিক, সরস্বতী।
advertisement
সারা বছর ধরেই নিত্য পুজো হয় এই দেবীর।
আরও পড়ুন: কালী পুজোর রাতে এই তিন কাজ করলে কী হয়? জানুন জ্যোতিষীর বিশেষ টোটকা! জীবন বদলে যাবে!
জানা যায়, ৫০০ বছর আগে দশমীতে এই গ্রামে প্রাকৃতিক দুর্যোগে প্রচুর ফসল, ঘরবাড়ির ক্ষতি হয়। মারা যান বহু মানুষ। সেই থেকেই সমাজের মঙ্গল কামনায় বলাই চণ্ডী পুজো শুরু করেন গ্রামবাসীরা। রীতি অনুযায়ী এই পুজোর প্রতিমা বিসর্জন না করে বট-পাকুড় গাছের প্রাচীন মন্দিরে রেখে দেওয়া হয়।এই পুজো উপলক্ষ্যে এক সপ্তাহ ধরে মেলা চলে। প্রসাদ হিসেবে ভক্ত ও গ্রামবাসীদের মধ্যে খিচুড়ি, মিষ্টি ও ফল বিলি করা হয়।
পিয়া গুপ্তা