পাশাপাশি অনেক স্কুলেই দৈনন্দিন খরচা চালানোর মত পরিস্থিতি নেই। যার ফলে চক-ডাস্টার এর মত প্রয়োজনীয় জিনিস সহ ছাত্র-ছাত্রীদের শুদ্ধ পানীয় জলের ব্যবস্থা অথবা স্কুলের বিল্ডিংয়ের জন্য চলা বিদ্যুতের খরচও টানতে পারছে না স্কুলগুলি। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান সন্তোষ হাঁসদা জানিয়েছেন,”সরকারের কোন অনুদানই বিগত প্রায় এক বছরের কাছাকাছি এসে পৌঁছাচ্ছে না। যে কারণে স্কুলের জন্য ন্যূনতম প্রয়োজনও মেটাতে গিয়ে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে শিক্ষকদের। স্কুল বিল্ডিং অপ্রতুলতা থাকায় একই ঘরে কোথাও দুটো ক্লাস কোথাও বা বারান্দায় বসিয়ে ক্লাস করাতে হচ্ছে ছাত্র-ছাত্রীদের।”
advertisement
আরও পড়ুনঃ GK: বলুন তো দেখি, দিঘার সমুদ্রের ওপারে কী রয়েছে? উত্তর আপনার কল্পনার বাইরে
সরকারি অনুদান ছাড়া বুনিয়াদি শিক্ষাকে রক্ষা করা সম্ভব নয়। সরকারি অনুদান পাচ্ছেন না স্কুলগুলি। যার ফলে ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষা পরিষেবা। শিক্ষক থেকে শুরু করে জেলা শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান সকলেই একই দাবিকরছেন দ্রুত সরকারি অনুদান আসতে হবে স্কুলগুলিতে। নাহলে আগামী দিনে বুনিয়াদি শিক্ষা বড়সড় ধাক্কা খেতে পারে জেলায়।
সুস্মিতা গোস্বামী





