তবে পুরসভার দাবি, প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলিতে গড়ে ৬০ থেকে ৭০ জন সাধারণ মানুষ প্রতিদিনই পরিষেবা নিতে আসেন। পাশাপাশি এই সমস্ত কেন্দ্রগুলিতে প্রাথমিক চিকিৎসার পাশাপাশি ডেঙ্গু,থাইরয়েড সহ প্রায় ১২ থেকে ১৪ ধরনের পরীক্ষা করা হয়ে থাকে। এছাড়া গর্ভবতী মা, চোখের চিকিৎসা বিনা মূল্যে করা হয়। অভিযোগ, শহরের সাহেব কাচারি স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এক্স-রে মেশিন বসানো হয়েছে প্রায় এক বছর আগে। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোন চিকিৎসক নিয়োগ করতে পারা যায়নি পুরসভা তরফে। যার ফলে পরিষেবা পাচ্ছেন না সাধারণ মানুষ।
advertisement
তবে, আগামী দিনে পুরসভার এই সমস্ত কেন্দ্রগুলি বৃদ্ধি করবার পাশাপাশি নতুন নতুন পরিষেবা শহরের সাধারণ মানুষদের জন্য দেওয়া হবে বলে পুরসভার পক্ষ থেকে জানা যায়। তবে, চিকিৎসক থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য কর্মীদের সংখ্যা কম হওয়ার ফলে প্রতিনিয়তই স্বাস্থ্য পরিষেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সাধারণ মানুষ। দ্রুত সমস্যা সমাধানের
সুস্মিতা গোস্বামী





