প্রসঙ্গত, এনজেপির পরিবর্তে গত ১৫ আগস্ট থেকে হলদিবাড়ি থেকে ছাড়ছে। আর তা নিয়েই বিজেপির দুই সাংসদের মতবিরোধ প্রকাশ্যে। জলপাইগুড়ির সাংসদ জয়ন্ত রায় রেলের সিদ্ধান্তে খুশী। অন্য দিকে দার্জিলিংয়ের সাংসদ রাজু বিস্তা এনজেপি থেকেই ছাড়বে বলে দাবী করছেন। এ নিয়ে রেলমন্ত্রকের সঙ্গে কথাও বলেছেন তিনি। দার্জিলিং মেল শিলিগুড়ি তথা দার্জিলিং জেলার আবেগ। এনজেপি থেকেই তা ছাড়তে হবে। এই দাবী প্রথম তুলেছেন শিলিগুড়ির বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। একই সুর সাংসদ রাজু বিস্তারও। দুই জন প্রতিনিধিই বলেছেন, হলদিবাড়ি থেকে শিয়ালদা নতুন ট্রেন দেওয়া হোক। দার্জিলিং মেল এনজেপি থেকেই ছাড়তে হবে। রেল মন্ত্রকের সঙ্গে কথাও বলেছেন। একই দাবী জানিয়ে রেলমন্ত্রীর কাছে চিঠিও পাঠিয়েছেন শিলিগুড়ি পুরসভার ডেপুটি মেয়র রঞ্জন সরকার। মেয়র গৌতম দেবও সাধারন মানুষকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলনে নামার কথা বলেছেন।
advertisement
আরও পড়ুন: অনুব্রতকে জামিন না দিলে মাদক মামলায় ফাঁসবে পরিবার, হুমকি চিঠি পেলেন বিচারক
আরও পড়ুন: মানিক ভট্টাচার্যকে অপসারণ রাজ্যের! আগামিকালই দায়িত্বে নতুন পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল
ইতিমধ্যেই শিলিগুড়ির ব্যবসায়ীরা রেলের পদস্থ কর্তার কাছে স্মারকলিপিও দিয়েছে। অন্য দিকে জলপাইগুড়ির সাংসদ জয়ন্ত রায় পাল্টা জানান, হলদিবাড়ি থেকেই ছাড়বে এই ট্রেন। প্রয়োজনে নতুন ট্রেন দেওয়া হবে এনজেপিকে। আর এরই মাঝে কাটিহারের ডিআরএম হলদিবাড়ির পাশেই দাঁড়ানোয় নতুন মাত্রা যোগ পেল।
পার্থপ্রতিম সরকার