একপ্রকার বাধ্য হয়ে এই বিপজ্জনক সেতুর উপর দিয়ে চলাচল করছেন স্থানীয়রা। এই প্রসঙ্গে টোটো চালক শাহজাহান মিঁয়া বলেন, এই সেতুটির একেবারেই বেহাল দশা। একটি বড় গাড়ি যদি ওঠে, তবে যে কোনও মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে। আর তখন বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষদের অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে। আর এই সময় যদি সেতুটি ভাঙে তবে বেড়ে ওঠা নদীর জলে অনেকটাই সমস্যায় পড়তে হবে সকলকে। সেতু সংস্কারের বিষয় স্থানীয় প্রশাসনকে জানানো হলেও তারা কোনওরকম উদ্যোগ নেয়নি বলে তিনি অনুযোগ করেন।
advertisement
আরও পড়ুন: জল যন্ত্রণায় স্কুলছুট ছেলেমেয়েরা, অতিরিক্ত পোশাক নিয়ে বেরোতে হয় রোজগেরেদের
স্থানীয় বাসিন্দা রফিকুল মিঁয়া জানান, এই সমস্যা বহুদিনের। ফলে অস্বস্তি ক্রমশ বেড়েই চলেছে স্থানীয় মানুষদের। সমস্যা সমাধানে কোনও প্রকার উদ্যোগ গ্রহণ করছে না পঞ্চায়েত। সেতু ভেঙে গেলে যাতায়াত বন্ধ হয়ে যাবে। তখন দুই পাড়ের মানুষকে চলাচলের ক্ষেত্রে প্রবল অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে। এর ফলে পড়ুয়াদের স্কুল কলেজে যাওয়া পর্যন্ত বন্ধ হয়ে যাবে।
তবে গোটা বিষয়টি নিয়ে এখনো পর্যন্ত কোনও প্রকার উদ্যোগ গ্রহণ করেনি পঞ্চায়েত কর্মকর্তারা। এই বিষয়টি নিয়ে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে, তাঁরা বিষয়টি নিয়ে কোনও প্রকার মন্তব্য করবেন না বলে জানান।
সার্থক পণ্ডিত