জানা গিয়েছে, শপথগ্রহণের কথা জানিয়ে প্রথমে চিঠি দিতে হয় পরিষদীয় মন্ত্রীকে। আগামী সোমবার সেই চিঠি জমা দেওয়া হবে। তারপরেই রাজভবনের তরফে জানানো হবে শপথগ্রহণের দিনক্ষণ৷
শুধু দিনক্ষণই নয়, ধূপগুড়ির জয়ী তৃণমূল প্রার্থীকে বিধানসভায় কে শপথবাক্য পাঠ করাবেন তা-ও জানাবে রাজভবন। এতদিন সাধারণত, স্পিকারকেই বলা হতো শপথ বাক্য পাঠ করানোর জন্য। তবে সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে এ নিয়েও জটিলতার আভাস দেখতে পাচ্ছেন রাজনীতির কারবারিরা৷
advertisement
জগদীপ ধনখড় যখন এ রাজ্যের রাজ্যপালের দায়িত্বে ছিলেন, সেই সময় একটা নতুন নিয়ম চালু করেছিল রাজভবন। সেই নিয়মে বলা হয়েছিল, বিধায়কদের শপথগ্রহণের বিষয়টি প্রথমে রাজ্যপালকে জানাতে হবে, তারপর, রাজভবন নির্দেশ দিলে তবেই বিধায়ক হিসাবে শপথ নেওয়া যাবে। এর পাশাপাশি রাজ্যপাল বলে দেবেন, তিনিই শপথ বাক্য পাঠ করাবেন, নাকি স্পিকার বা ডেপুটি স্পিকার।
এর আগে দিনহাটা, খড়দহ, শান্তিপুর ও গোসাবার চার বিধায়কের শপথ নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছিল। শেষমেশ রাজভবনের তরফে বলা হয়েছিল ডেপুটি স্পিকার শপথবাক্য পাঠ করাবেন। অধ্যক্ষকে এড়িয়ে সেই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল উপাধ্যক্ষকে। যা নিয়ে তীব্র অসন্তোষ দানা বেঁধেছিল।