আরও পড়ুনঃ বাচ্চা খুব সর্দি-কাশিতে ভুগছে? সন্তানের স্নানের জলে মেশান ‘এই’ জিনিস! চনমনে হয়ে উঠবে চোখের নিমেষে
দোকানের কর্ণধার পিংকি রায় জানান, “তিনি ও তাঁর স্বামী মিলে এই সাউথ ইন্ডিয়ান ফাস্ট ফুডের দোকান শুরু করেন এক বছর আগে। তখন থেকেই তাঁরা স্বল্প মূল্যের ভাল খাবার সকলকে পরিবেশন শুরু করেন। তারপর ধীরে ধীরে আরও অনেক ধরনের খাবার যুক্ত করা হয় মেনুতে। তখন এই তিরিশ টাকা মূল্যের ধোসা বিক্রি শুরু করেন তাঁরা। যদিও প্রথম থেকেই এই ধোসা পছন্দের হয়ে উঠেছিল বহু মানুষের। মাত্র তিরিশ টাকা মূল্যের মধ্যে তাঁরা মশলা ধোসা বিক্রি করছেন। আর এতেই বহু মানুষ আসছেন দোকানে এই ধোসার স্বাদ নিতে।”
advertisement
তিনি আরও জানান, “একেবারে খাঁটি জিনিস দিয়েই তৈরি করা হচ্ছে এই ধোসা। তাইতো স্বাদ কমছে না খাবারের।” দোকানের এক গ্রাহক প্রলয় সরকার জানান, “জেলায় বহু সাউথ ইন্ডিয়ান খাবারের দোকান থাকলেও এই দোকানের মতন নেই। এই দোকানে সমস্ত খাবারের দাম একেবারেই কম রাখা হয়েছে। তাই বলে দাম কম বলে কিন্তু মন খারাপ তা নয়। স্বাদে এবং মানের দিক থেকে এই খাবার কিন্তু একেবারেই খারাপ নয়। তাইতো সন্ধ্যে নামলেই বহু মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন এই দোকানে। শুধুই জেলার মানুষেরাই নয়, জেলার বাইরের মানুষেরাও আসছেন এখানে।”
বর্তমান সময়ে অগ্নি মূল্যের বাজারে যেখানে সাউথ ইন্ডিয়ান খাবারের দাম শুরু ৫০ টাকা থেকে। সেখানে মাত্র ৩০ টাকায় এই দোকানে মশলা ধোসা খেতে আসছেন বহু মানুষ। সন্ধের সময় থেকে রাত পর্যন্ত চলছে দোকান। তবে ধোসা তৈরির উপকরণ থাকা পর্যন্ত যাঁরা আসবেন তাঁরা এই স্বাদের মজা উপভোগ করতে পারবেন। কারণ একবার উপকরণ শেষ হয়ে গেলে সেদিনের মতন বিক্রি বন্ধ করে দেওয়া হয়।
Sarthak Pandit