বহু চর্চিত এই ‘ক্যাফে দ্য সেন্ট্রাল ১৮৮১’ নিয়ে বহু কথা প্রচলিত। রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব স্বয়ং ট্যুইট করে লিখেছেন ‘গেস দ্য প্লেস’। এ ছাড়াও ভারতীয় রেলওয়ে বোর্ডের চেয়ারপার্সন জয়া বর্মা সিনহা স্বয়ং এই ঐতিহ্যবাহী ক্যাফেতে এসে প্রশংসায় পঞ্চমুখ। তিনি বলেন এত সুন্দর ভাবে এই হেরিটেজকে সংরক্ষণ করা হয়েছে তা সত্যিই অভাবনীয়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ নিম্নচাপের রক্তচক্ষু! দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে ভারী বৃষ্টি টানা আর কতদিন? আবহাওয়ার মেগা আপডেট
পাহাড়ের বুকে এই ঐতিহ্যবাহী এই ‘ক্যাফে দ্য সেন্ট্রাল ১৮৮১’ পর্যটকদের মনে এক অন্যরকম জায়গা করে নিয়েছে। এই ঐতিহ্যবাহী ক্যাফেতে যেমন রয়েছে বিভিন্ন ধরনের সুস্বাদু খাবার তার পাশাপাশি ডাইনিংয়ে বসেই খেতে খেতে আপনার চোখের সামনে দিয়ে ছুটবে টয়ট্রেন। এই ঐতিহ্যবাহী ক্যাফে একদম স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে অবস্থিত হওয়ায় দার্জিলিং যাওয়ার পথে এই ক্যাফের সামনেই এসে দাঁড়ায় দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের স্টিম ইঞ্জিন চালিত টয়ট্রেন।
আরও পড়ুনঃ বর্ষাকালে দীর্ঘক্ষণ ভেজা জুতো পরলে সংক্রমণের ভয়! কীভাবে এড়াবেন, জানুন টিপস
এক পর্যটক বলেন স্টেশনের প্ল্যাটফর্মের মধ্যে ঐতিহ্যবাহী এই হেরিটেজকে এত সুন্দরভাবে সংরক্ষিত করা হয়েছে তা সত্যিই অবাক করার মতো। পাশাপাশি খাবার খেতে খেতে টয়ট্রেন দেখার মজাটা যেন একদম অন্যরকম। এখানে কর্মরত সরস্বতী বলেন, পর্যটকদের সবথেকে পছন্দের বিভিন্ন রকমের চা এখানে পাওয়া যায় এছাড়াও খাবার খেতে খেতে পর্যটকরা চোখের সামনে টয় ট্রেন দেখতে পেয়ে আনন্দে আত্মহারা হয়।পুজোর ছুটিতে আপনিও যদি দার্জিলিং যাওয়ার কথা ভাবছেন তাহলে অবশ্যই ঘুরে আসুন চারিদিকে পাহাড়ে ঘেরা ঐতিহ্যবাহী হেরিটেজ ‘ক্যাফে দ্য সেন্ট্রাল ১৮৮১’।
সুজয় ঘোষ