আরও পড়ুন- বলুন দেখি…দেশের কোথায় ‘টাকা’ ছাপানো হয়? ৯৯ শতাংশই জানেন না সঠিক উত্তর
পর্যটনের নতুন করে জোয়ার আনতে দার্জিলিং পুলিশের এই উদ্যোগ। ইতিমধ্যেই দার্জিলিংকে হাইকিং এর রাজধানী বলে ঘোষণা করা হয়েছে এর পাশাপাশি দার্জিলিং এর বিভিন্ন অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরিজম, স্থানীয় খাবার,হাতের কাজ থেকে শুরু করে দার্জিলিং চা এবং বিভিন্ন জনজাতির ঐতিহ্যকে তুলে ধরা হয় দ্বিতীয় বর্ষের এই মেল টি ফেস্টে। এছাড়াও খেলাধুলার প্রতি ঝোঁক বাড়াতে ছিল ম্যারাথন রান, এর পাশাপাশি ছিল দেশ-বিদেশ থেকে আশা বিভিন্ন রক ব্যান্ড।
advertisement
আরও পড়ুন- একঘরে ৩ জন! ২ স্বামীকে একসঙ্গে কী ভাবে সামলান? শান্তভাবে স্ত্রী বললেন, ‘আমি ঠিক…’!
আরও পড়ুন- বলুন তো, ভারতে সবচেয়ে বেশি ‘আমিষ’ খায় কোন রাজ্যের মানুষ? ‘উত্তর’ আপনাকে চমকে দিতে বাধ্য
চতুর্থ দিনে এই মেলো টি ফেস্ট যেন এক উৎসবে পরিণত হয়। রক ব্যান্ডের তালে তাল মিলিয়ে নেচে ওঠে পাহাড়ের স্থানীয় বাসিন্দা থেকে শুরু করে ঘুরতে আসা পর্যটকেরা। এ প্রসঙ্গে দার্জিলিং এর পুলিশ সুপার প্রভীণ প্রকাশ বলেন গত বছরের তুলনায় এ বছর মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই উৎসবে অংশগ্রহণ করেছে। নেপালি জনজাতির আচার-আচরণ ঐতিহ্য থেকে শুরু করে, অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরিজমকে তুলে ধরা হয়। এছাড়াও সকলের জন্য ছিল রক ব্যান্ড কম্পিটিশন। সুদূর ইউরোপ সহ আসাম মেঘালয়া এবং ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে একাধিক রক ব্যান্ড অংশ নেয় এই মেলো টি ফেস্টে।
কাতারে কাতারে মানুষের ভিড়ে জমজমাট হয়ে দার্জিলিং মল। রক ব্যান্ডের তালের তাল মিলিয়ে কচিকাঁচা থেকে শুরু করে নাচে গানে আড্ডায় মেতে উঠে সমস্ত বয়সের মানুষেরা। অন্যদিকে পাহাড়ে ঘুরতে আসা পর্যটকদের কাছে এ যেন এক বাড়তি পাওনা। সব মিলিয়ে ডিসেম্বরের কনকনে শীতে খাওয়া-দাওয়া থেকে শুরু করে নাচে গানে আড্ডায় জমজমাট দার্জিলিং মল।
সুজয় ঘোষ