শসার ডিলার ভূষণ চাকলাদার জানান, “তিনি দীর্ঘ প্রায় ৩৪ বছর ধরে সবজি ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। আর এই শসা দীর্ঘ ছয়-সাত বছরের বেশি সময় ধরে পাঠানো হচ্ছে ভিন রাজ্যে। জেলার পুন্ডিবাড়ি এবং নিশিগঞ্জ এলাকার বেশ কিছু কৃষক প্রচুর পরিমাণ শসা চাষ করে থাকেন। তাঁদের কাছ থেকে বাজারের দাম অনুযায়ী শসা কেনা হয়। তারপর সেই শসা ওজন করে কেজি প্রতি হিসেবে প্যাকেট বানানো হয়। তারপর সেই প্যাকেট গাড়ির মাধ্যমে পাঠানো হয় ভিন রাজ্যে। দীর্ঘ সময় ধরে এই কাজের সঙ্গে যুক্ত হয়ে রয়েছেন বহু মানুষ। এর ফলে কৃষকেরা যেমনি লাভ পাচ্ছেন। তেমনি বহু মানুষের রুজি রুটির জোগান হচ্ছে।”
advertisement
আরও পড়ুন: প্রকৃতির মাঝে চায়ের আমেজ, সঙ্গে থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা! এই দোকানে আসতেই হবে
শসা বিক্রেতা আহমেদ আলিশ জানান, “দীর্ঘ সময় ধরে তিনি এই কাজের সঙ্গে যুক্ত। শীতের মরসুমের শুরু থেকে যাওয়া শুরু করে। একেবারে গ্রীষ্মের সময় পর্যন্ত চলে। প্রতিদিন কেজি প্রতি দাম হিসাবে শসা পাঠানো হয় ভিন রাজ্যে। সেখানের খুচরো বিক্রেতারা এই শসা কিনে নেন বিক্রির উদ্দেশ্যে। দীর্ঘ সময় ধরে এভাবেই এই ব্যবসা চলে আসছে। এছাড়া কোচবিহারের শসা ভিন রাজ্যে যাওয়ার কারণে জেলার কৃষকদের অনেকটাই লাভ হচ্ছে। আগামী দিনে আরোও বহু কৃষক এই ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হতে চলেছেন।”
আরও পড়ুন: শহর থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে জঙ্গলের নির্জনতা! পরিযায়ী পাখিদের আনাগোনা, পর্যটকদের নয়া আকর্ষণ
দীর্ঘ সময় ধরে জেলার বিভিন্ন চাষীদের চাষ করা শসা। ভিন রাজ্যে রপ্তানি করা হচ্ছে। আর এর ফলেই জেলার কৃষকদের লাভের মাত্রা বেড়ে উঠছে অনেকটা। ফলে কৃষকেরা আরও অনেকটাই চাষ আবাদের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছেন। আগামী দিনে তাই জেলায় শসা চাষের মাত্রা বাড়তে চলেছে এমনটাই জানাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
Sarthak Pandit





