আরও পড়ুনঃ মাত্র ১ মাসেই ৪০ কোমর ৩২! পনির খান এইভাবে আর মেদ-কে বলুন টাটা! ওজন কমবেই, গ্যারান্টি
২০১৬ সাল থেকে এলাকা দখলের লড়াই জাকির শেখ এবং বকুল শেখের। দুই “ডনের” এলাকা দখলের লড়াই এর আগেও একাধিকবার বোমা, গুলি, সংঘর্ষের ঘটনা হয়েছে। জাকির এক সময় ছিল কংগ্রেসে। গত লোকসভা ভোটের পর জাকিরও যোগ দেয় তৃণমূলে। দুই নেতা শাসক দলে যোগ দেওয়ার পর ফের শুরু হয় নতুন করে এলাকায় প্রভাব বিস্তারের লড়াই।
advertisement
আরও পড়ুনঃ জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনা! নয়ানজুলিতে পড়ল লরি! দাউদাউ করে জ্বলছে আগুন
আজ এলাকায় একটি নর্দমার কাজের সূচনা করতে আসেন বকুল শেখ। ওই কাজ সেরে ফেরার পথে হামলা চালায় জাকির শেখের দলবল। প্রথমে বচসা এরপর গুলির ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয় তৃণমূল কর্মী হাসু শেখের। আহত বকুল শেখ ও ভাইয়ের চিকিৎসা চলছে মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কারণেই কালিয়াচকের গুলি চালানোর ঘটনা ঘটেছে বিস্ফোরক দাবি স্থানীয় এম এল এ আব্দুল গনির। আব্দুল গনি, বিধায়ক, সুজাপুর জানিয়েছেন, ‘ওখানে একটা অন্তঃদ্বন্দ্ব চলছে। এর পাশাপাশি ওখানে পঞ্চায়েত সমিতির নেতা মারা গিয়েছেন। বকুল অঞ্চলের নেতা। খুব ইনফ্লুয়েন্স। জাকিরের সাথে ওনার সমস্যা ছিল। আসল মাথা সেরিউল শেখ। ক্রাইম মালদায় ছিল না। সেই ক্রাইম বেড়ে যাচ্ছে। কেন এসপিকে বদলানো হচ্ছে না? ব্লক সভাপতি আমার কথা শোনে না। গত লোকসভা থেকে শোনে না। আমি সুব্রত বক্সীকেও জানিয়েছিলাম। কে কত বেশি রসদ সংগ্রহ করে? এসপির ভূমিকা আমার পছন্দ নয়। আমার এসপির অপরাধী দমনের ভূমিকা খুব কম। পুলিশ অনেক কিছু জানে? পুলিশ কি অ্যকশন নেয়? অনেক সময় এফ আই আর নিতে চায় না।’