যান চালক তাপস সরকার জানান, জেলায় একাধিক গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলির মধ্যে এটি অন্যতম। এই রাস্তায় প্রায়শই দুর্ঘটনা ঘটতে দেখা যেত। ফলে এই ক্যামেরা বসানো দ্রুত গতির যান চলাচলের ক্ষেত্রে কিছুটা বাধা হবে এই ক্যামেরা। আর রাস্তার মনিটরিং করতেও অনেকটাই সুবিধা হবে পুলিশের। ফলে এই ধরনের ক্যামেরা আরও বেশকিছু জায়গায় বসানো উচিত বলেই মনে করেন তিনি। তবে জেলায় প্রথম এখানেই এই ক্যামেরা বসানো হয়েছে। জেলায় এই ধরনের ক্যামেরা বসানোর কারণে বেশিরভাগ মানুষ অনেকটাই খুশি। এতে অনেকটা সুবিধা হবে বহু মানুষের।
advertisement
আরও পড়ুন: খাল তো নয়, যেন ডাস্টবিন! ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ, অবস্থা দেখে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি! কি জানাচ্ছে পঞ্চায়েত
কোচবিহারের ট্রাফিক ডিএসপি অঙ্কুর সিংহ রায় জানান, “জাতীয় সড়কের ওপর প্রচুর যান চলাচল করে। তবে এই পথে যান চলাচল করতে গিয়ে অনেকটাই বিপদের ঝুঁকি থাকে দ্রুত গতির কারণে। অনেক চালক এই নিয়মের তোয়াক্কা করেন না। তবে এবার থেকে তাদের নিয়ম মানতেই হবে। নাহলে এই ক্যামেরা স্বয়ংক্রিয় ভাবে ছবি তুলে নিয়ে ফাইন দিয়ে দেব। সেই এসএমএস চলে যাবে অনলাইনের মাধ্যমে। যদিও ক্যামেরা বসানোর পর বেশ অনেকটাই দ্রুত গতির চাপ কমেছে এলাকায়। বেশিরভাগ চালকেরা এখানে এখন গতি মানতে শুরু করেছেন নিয়ম মেনে।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই বিষয়ে জেলা পুলিশ সুপার দ্যুতিমান ভট্টাচার্য জানান, “আগামীদিনে আরও বেশকিছু জায়গায় এই ধরনের ক্যামেরা বসানো হবে। যাতে রোড সেফটির বিষয়গুলি ভালভাবে মেনে চলেন সাধারণ মানুষ। নিয়ম মেনে চললে জীবন বাঁচবে অনেকের।” বর্তমানে এই ক্যামেরা দ্রুতগতির যান চালকদের মধ্যে ভীতির সৃষ্টি করেছে। তাই এই ক্যামেরা আরও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলিতে লাগানো প্রয়োজন রয়েছে বলে দাবি রাখছেন বহু মানুষ।
Sarthak Pandit