এতদিনের নিরলস মানুষ গড়ার পরিশ্রম করার পর যথার্থ সম্মান পেয়ে চোখে জল এসে গিয়েছিল ষাটোর্ধ্ব এই অতিথি শিক্ষকের। মৃত্যুঞ্জয় লাহিড়ী জানান, "আমি যে শিক্ষকতাকে মন থেকে ভালোবাসি। এছাড়া আমার সংসার বলতে এই স্কুলই রয়েছে। আমি স্কুলের বাচ্চাদের নিজের বাচ্চাদের থেকেও স্নেহের চোখে দেখি। স্কুল ছাড়া আমার কেউ নই। আমি যতদিন পারব ততদিন এই স্কুলে এভাবেই শিক্ষকতা করে যাব।"
advertisement
আরও পড়ুন: চারদিন উৎসবে মেতে ওঠেন সাধারণ মানুষ আদিবাসী মন্ত্রেই এখানে পূজিত হন দেবী
আরও পড়ুন: আজ দিনের বিভিন্ন সময়ে বারেবারে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি, রইল লেটেস্ট ওয়েদার আপডেট
মৃত্যুঞ্জয় লাহিড়ীর কাছে শিক্ষা গ্রহণ করে বড় হয়েছেন এলাকার অনেকেই। এখন তাঁদের সন্তানেরা এই স্কুলেই পড়ে। মিলন স্যারের এই যোগ্য সম্মান পাওয়ায় খুশি অবিভাবক মহল থেকে শুরু করে স্কুলের সকল শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রীরা। এলাকার বাসিন্দা রাজেশ সূত্রধর বলেন, "আমরা ছোটবেলা থেকে মিলন স্যারকে দেখে আসছি। তিনি আগেও যেমন ছিলেন, এখনও তেমনটাই রয়ে গিয়েছেন। উনি আমাদের যে স্নেহের সঙ্গে পড়াশোনা করাতেন, আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকেও একই স্নেহের সঙ্গে শিক্ষাদান করে চলেছেন। ওঁকে যথার্থ সম্মান না দিলে হয়তো শিক্ষকতার অসম্মান করা হত। আমরা খুব খুশি এমন একজন শিক্ষককে আমাদের কাছে পেয়ে।"
Sarthak Pandit






