এছাড়াও কোচবিহারের চাকির মোড় এলাকায় খোলা থাকা একটি বাজার বন্ধ করে দেওয়া হয় বনধ সমর্থনকারীদের পক্ষ থেকে। এছাড়াও কোচবিহার থেকে দিনহাটাগামী উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার একটি বাসে পাথর ছুড়ে গাড়িটির কাঁচ ভেঙে দেওয়া হয়। এই ঘটনায় ওই বাসের চালক রশিদুল হক সামান্য জখম হয়েছেন। চাকির মোড় এলাকায় তাঁরা বেশ কিছু বনধ সমর্থনকারীদের পেছনে তাড়া করেন তৃণমূল সমর্থকরা। দুই দলের সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে দ্রুত ছুটে আসে বিশাল পুলিশবাহিনী। এলাকার পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠলে পুলিশ কোনওভাবে গোটা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।
advertisement
আরও পড়ুন: রাজ্যের মন্ত্রীর সঙ্গে এ কী কাণ্ড! তড়িঘড়ি ছুটলেন থানায়, যে কোনওদিন এমন ঘটতে পারে আপনার সঙ্গেও
কোচবিহারের পুন্ডিবাড়ি এলাকায় বিভিন্ন দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর করা ঘটনা ঘটেছে। এবং দিনহাটাতে সাধারণ মানুষের বাড়িতে বোমাবাজির ঘটনা ঘটে। কোচবিহারের তুফানগঞ্জ মহকুমা এলাকায় রাস্তার ওপর টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন বনধ সমর্থকেরা।
আরও পড়ুন: 'সব' বলে দেবেন অনুব্রত মণ্ডল? ইডির হাতে সুকন্যা-অস্ত্র! নয়া ছক তদন্তকারীদের
সব মিলিয়ে বিজেপি দলের ডাকা ১২ ঘন্টা উত্তর বাংলা বনধের কারণে জেলার জুড়ে একপ্রকার অশান্তির বাতাবরণ ছড়িয়ে পড়েছে। দফায় দফায় বিভিন্ন এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ার কারণে স্বাভাবিকভাবেই রাস্তায় সাধারণ মানুষেরা আনাগোনা ছিল সীমিত। বেশিরভাগ দোকানপাট বন্ধ রাখা হয়েছিল সকাল থেকেই। তবে সমস্ত সরকারি দফতর খুলে রাখা হয়েছে এখনোও পর্যন্ত।
-------Sarthak Pandit