আরও পড়ুনঃ গর্ভবতী মা থেকে সদ্যজাত শিশুর ডায়েট কী হবে! জানুন বিশেষজ্ঞের থেকে
সন্দীপ কাঞ্জিলাল বলেন, ’বিভিন্ন জায়গা থেকে এই ক্যামেরাগুলি সংগ্রহ করেছি। মূল উদ্দেশ্য বর্তমান প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা আগের দিনের ক্যামেরা কেমন ছিল কীভাবে কাজ করত। সেই সময়ের বিভিন্ন নামিদামি কোম্পানির এই ক্যামেরা গুলি। বর্তমানে এই ক্যামেরা আর দেখার কোন সুযোগ নেই। তবে, মালদহের পেশায় স্কুল শিক্ষক সন্দীপ কাঞ্জিলালের প্রচেষ্টায় এইগুলো দেখার সুযোগ হচ্ছে। পেশায় ইতিহাসের শিক্ষক হলেও তাঁর নেশা পুরনো দিনের দুষ্প্রাপ্য সামগ্রী সংগ্রহ করা। মালদহ-সহ ভারত ও বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে খুঁজে খুঁজে তিনি প্রাচীন ক্যামেরা সংগ্রহ করেছেন। অধিকাংশ ক্যামেরা তিনি টাকার বিনিময় কিনে নিয়েছেন। সেগুলিকে নিজের হেফাজতে সযত্নে রেখে দিয়েছেন।
advertisement
বিভিন্ন প্রদর্শনী হলে তিনি এই সমস্ত ক্যামেরা গুলি নিয়ে যান সেখানে। তাঁর উদ্দেশ্য বর্তমান প্রজন্মকে জানানো আগের দিনের ক্যামেরা ঠিক কেমন ছিল দেখতে কীভাবে সেগুলি কাজ করতো। কারণ বর্তমান আধুনিক যুগের ক্যামেরার সঙ্গে প্রাচীন যুগের ক্যামেরার অনেক ফারাক রয়েছে। আর বর্তমান প্রজন্ম সেই প্রাচীন ক্যামেরা সাধারণত কোথাও দেখতে পাবে না। তাই তাঁর এমন প্রচেষ্টা।
হরষিত সিংহ