ভাঙা রাস্তা সংস্কারের অভাবে দিনে দিনে ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেছে। ফলে এখান দিয়ে হাঁটাটা অতি বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে। কিন্তু সেই বিপদ মাথায় নিয়েই এই ভাঙা রাস্তার উপর দিয়ে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যেতে বাধ্য হন প্রসূতিরা। স্থানীয় বাসিন্দা উজ্জ্বলা দাস জানান, এই ভাঙা রাস্তাই একমাত্র ভরসা এলাকাবাসীর। রাস্তার পাশ দিয়েই বয়ে গিয়েছে নদী। রাস্তার ভাঙা অংশের মাঝখানে দুটি জল নিকাশির পাইপ ছিল। আচমকাই একদিন বৃষ্টিতে ভেঙে পড়ে রাস্তার অংশ। তখন থেকে বাঁশের মাচা দিয়েই চলাচল করতে হচ্ছে স্থানীয়দের। বর্তমানে দিনের আলোয় এই রাস্তায় চলাচল করতে ততটাও অসুবিধা না হলেও রাতের অন্ধকারে এই রাস্তা অনেকটাই বিপজ্জনক হয়ে ওঠে। তখন যে কোনও মুহূর্তে একটা বড় দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা থেকে গিয়েছে বলে জানান তিনি।
advertisement
আরও পড়ুন: ৩৬ লক্ষ টাকা জলে গেল! সারানোর ১২ দিনের মধ্যে ফের বিকল শ্মশানের বৈদ্যুতিক চুল্লি
এই বিষয়ে গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান রজনীকান্ত বর্মন জানান, দ্রুতই রাস্তা সংস্কার করা হবে। ইতিমধ্যেই একটি টেন্ডার ডাকা হয়েছে। সাধারণ মানুষের সমস্যা দ্রুত নিষ্পত্তি করা হবে বলে আশ্বাস দেন।
সার্থক পণ্ডিত