আরও পড়ুন: জন্ম থেকে দু’হাত নেই, ছোট দুই পা দিয়েই সুপারি ছুলে চলেছেন সুভদ্রা
বৈদ্যুতিক ফেন্সিং বন্যপ্রাণীদের পক্ষে ক্ষতিকর। যার ফলে সোলার ফেন্সিং-এর উপর ভরসা রাখছেন বন দফতরের কর্তারা। সোলার ফেন্সিং কম বিদ্যুৎ সম্পন্ন হয়। ফলে এর সংস্পর্শে এলে বিদ্যুতের ঝটকা খেলেও মৃত্যু হবে না বন্যপ্রাণীদের। বন দফতর সোলার ফেন্সিং বসানোর ফলে নিশ্চিন্ত হয়েছেন কৃষকেরা। তাঁদের ফসল সুরক্ষিত থাকবে। বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের জঙ্গল লাগোয়া গ্রাম গোপাল বাহাদুর বস্তি, গোদাম ডাবরি, হিমালি টোল এলাকায় দেখা যায় বুনো হাতির উপদ্রব। গোপাল বাহাদুরবস্তিতে দু’জন হাতির আক্রমণে প্রাণ হারিয়েছেন। তারপর থেকেই আরও আতঙ্কিত এলাকার বাসিন্দারা।
advertisement
এই এলাকায় ভুট্টা, ধান চাষ হয়। পাশাপাশি হয় সুপরির চাষ। হিমালি টোল এলাকায় ৬ কিমি সোলার ফেন্সিং বসেছে। গোপাল বাহাদুর বস্তি এলাকাতেও বসছে সোলার ফেন্সিং। হ্যামিল্টনগঞ্জের রেঞ্জ অফিসার অঙ্কণ নন্দী জানান, জঙ্গল লাগোয়া গ্রামগুলিতে সোলার ফেন্সিং বসানোর কাজ চলছে। এটা সবদিক থেকেই নিরাপদ।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
এদিকে হাতির তাণ্ডবের কারণে কৃষিকাজের কথা ভুলতে বসেছিলেন এইসব এলাকার কৃষকরা। বিকল্প জীবিকা হিসেবে অনেকে দিনমজুরের কাজ শুরু করেন। তবে বন দফতর সোলার ফেন্সিং বসানোয় আবার কৃষিকাজ শুরু করার স্বপ্ন দেখছেন তাঁরা।
অনন্যা দে