এছাড়াও স্থানীয়রা জানিয়েছেন, পাঠাগারের জেনারেটরটি বিকল হয়ে পড়ে আছে। ফলে বিদ্যুৎ বিভ্রাট হলে পাঠকদের সমস্যায় পড়তে হয়। এই বিষয়ে গ্রন্থাগারের তরফে কোনও প্রকার বিকল্প ব্যবস্থা করা হয়নি। সব মিলিয়ে বেহাল অবস্থা ফালাকাটার এই সরকারি গ্রন্থাগারের।
আরও পড়ুন: আরও এক পুজো কমিটির অনুদান ত্যাগ
এই গ্রন্থাগারের বেশিরভাগ পাঠকই চাকরিপ্রার্থী। তাঁরা চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য এখানে আসেন। কিন্তু এখানকার বই তাঁরা নিতে পারেন না, কারণ গ্রন্থাগরিক না থাকার জন্য সেই বইগুলো দেওয়ার লোক নেই। পাঠাগারটি মূলত চলে নাইট গার্ড দিয়ে। তিনি মাঝে-মধ্যে দু-একটা বই দিয়ে থাকেন পাঠকদের।তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁর পক্ষেও সমস্ত বই দেওয়া সম্ভব নয়।
advertisement
এই প্রসঙ্গে নাইটগার্ড সুভাষচন্দ্র রায় বলেন, আমি ২৬ কিলোমিটার দূর থেকে এসে পাঠাগার খুলি এবং বন্ধ করি। মাঝে মধ্যে পাঠকদের বই দিয়ে থাকি। ফালাকাটা সুভাষ পাঠাগার শহর গ্রন্থাগার কমিটির সভাপতি অজিত দে সরকার বলেন, পাঠকরা আমায় ফোন করে জানিয়েছেন। আমি তাঁদের বলেছি বিষয়টি লিখিতভাবে জানাতে। লিখিত অভিযোগ পেলে তিনি বিষয়টি জেলা গ্রন্থাগারিককে জানাবেন বলে জানিয়েছেন।
অনন্যা দে