ভেঙে যাওয়া সাঁকোটি দিয়ে কুটি বাড়ি, বাঁশ রাজা, হরিরহাট, মান্তানি কালীবাড়ি, বক্সিরহাট চলাচল করে থাকেন শতাধিক মানুষ। ক্রমাগত নদীর জলস্তর বাড়তে থাকার কারণে কচুরি পানা আটকে ভেঙে যায় এই সাঁকোটি। মূলত বর্তমানে ছাত্র-ছাত্রী সহ বহু সাধারণ মানুষ ঘুরপথে যাতায়াত করছেন। এতে সময় লাগছে অনেকটাই বেশি এবং সমস্যায় হচ্ছে অনেকটাই। স্থানীয় বাসিন্দা মালতি মণ্ডল জানান, এই এলাকায় প্রায় ৫০ বছর ধরে বাঁশের সাঁকো দিয়ে যাতায়াত করেন স্থানীয়রা। নিজেদের সুবিধার্থে এলাকাবাসীরা মিলেই এই সাঁকো তৈরি করেছিলেন। প্রতি বছরই এই সাঁকো তৈরি করা হয়। তবে সরকারি ভাবে এখনও পর্যন্ত কোনও ব্যবস্থা করা হয়নি।
advertisement
আরও পড়ুন: বাবা লোকনাথ কোথায় ধ্যান করত জানেন? স্মৃতি বিজড়িত প্রাচীন অশ্বত্থ গাছটি এখনও আছে
বছরের কিছু মাস ব্যবহার করা হয় এই সাঁকো। তারপর বর্ষা এলেই নদীর জলের তোড়ে ভেঙে যায় এই সাঁকো। বর্ষাকালে নদীর জলস্তর বেড়ে গেলে ঘুরপথে চলাচল করতে হয় নদীর দুই পাড়ের বাসিন্দাদের। এই পরিস্থিতিতে এলাকাবাসীরা রায়ডাক নদীর উপর একটি স্থায়ী সেতু চাইছেন। তাহলে আর প্রতি বর্ষায় এই দুর্ভোগ পোহাতে হবে না।
সার্থক পণ্ডিত