এই অবস্থায় রাত ১১টার পর সিস্টার এসে ওষুধ, ইঞ্জেকশন দেওয়া শুরু করলে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন রোগীর পরিজনেরা। কার্যত ১০-১২ ঘণ্টা ফিমেল মেডিক্যাল ওয়ার্ডে কোনও চিকিৎসকের দেখা পাওয়া যায়নি। সেই কারণে রোগীর আত্মীয়দের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়।
আরও পড়ুনঃ দাম মাত্র ৪০ থেকে শুরু, বাংলার ‘এই’ গ্রামে তৈরি শাঁখার দেশজুড়ে কদর! কিনতে যাবেন নাকি?
advertisement
রাতে যখন সিস্টাররা ওষুধ, ইঞ্জেকশন দিতে যান তখন সেই ছবি তুলতে গেলে পরিজনদের হাত থেকে মোবাইল কেড়ে নেওয়া হয় বলে অভিযোগ। রোগীর পরিজনদের আরও অভিযোগ, এভাবে প্রায় একটানা ১০-১২ ঘণ্টা চিকিৎসক না এলে অনেক রোগীকেই সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। তখন দায় নেবে কে?
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বেশ কিছুদিন আগেই প্রসূতির চিকিৎসা বিভ্রাটের ফলে বিতর্কে জড়িয়েছিল বালুরঘাট হাসপাতাল। এরপর চিকিৎসা পরিষেবা সংক্রান্ত একাধিক নির্দেশিকা জারি করে খোদ স্বাস্থ্য ভবন। তারপরেও কেন সঠিক সময়ে চিকিৎসক ও নার্সদের দেখা পাওয়া যাচ্ছে না, এই নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।