আবাস যোজনার জেলায় সমস্ত আবেদনকারীর বাড়িতে প্রশাসনের তরফ থেকে অফিসাররা দফায় দফায় গিয়ে খতিয়ে দেখেছেন। তারই বর্তমান পরিস্থিতি এবং আবেদনের বাস্তবতা খতিয়ে দেখতে মাঠে নেমেছেন খোদ জেলাশাসক, জেলার অতিরিক্ত শাসক, মহকুমা শাসক এমনকি বিডিও স্তরের অফিসাররাও। জেলায় এখনো পর্যন্ত ৮৫ হাজার মানুষ আবেদন করেছেন আবাস যোজনার জন্য। পাড়ায় পাড়ায় ঘুরে সুপার চেকিং পদ্ধতি অবলম্বন করেছেন তাঁরা।
advertisement
আরও পড়ুন: স্বপ্নে যদি ‘এই’ তিনটি পাখি দেখেন, বদলে যাবে আপনার জীবন! পাল্টে যাবে ভাগ্য, কোন তিন পাখি জানেন?
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলে জানতে চাইছেন আবাস যোজনার ঘর তাঁর কতটা প্রয়োজন। বাস্তবের সঙ্গে তাঁর আবেদনের মিল কতটা রয়েছে। অর্থাৎ যে বাড়িতে তিনি থাকেন সেই বাড়িটা কি অবস্থায় রয়েছে। এদিন জেলাশাসক বিজিন কৃষ্ণা বালুরঘাট ব্লকের বোয়ালদা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রত্যন্ত গ্রামে হঠাৎ করে পৌঁছে যান। যেখানে আদিবাসী সম্প্রদায় থেকে শুরু করে সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের কাছে। তিনি সরাসরি গিয়ে কথা বলেন উপভোক্তাদের সঙ্গে এবং তাদের দেওয়া আবেদন পত্রের সঙ্গে বাড়িঘর মিলিয়ে দেখেন।
জেলা প্রশাসন সূত্রের খবর, সুপার চেকিং পদ্ধতি অবলম্বন করে তাদের আবেদনগুলিকে খতিয়ে দেখা হয়েছে। আগামী দু একদিনের মধ্যেই পূর্ণাঙ্গ তালিকা তুলে দেওয়া হবে রাজ্য প্রশাসনের হাতে। সেখান থেকে যে পরিমাণ বাড়ি প্রথম দফায় দেওয়া হবে সেই পরিমাণ উপভোক্তাকে তালিকা অনুযায়ী টাকা দিয়ে দেওয়া হবে জেলা প্রশাসন তরফে।
— সুস্মিতা গোস্বামী