ইতিমধ্যেই গত প্রায় ৮ সপ্তাহ হয়েছে তাঁরা রওনা দিয়েছেন বাড়ি থেকে। অসম থেকে তাঁরা এ রাজ্যের জলপাইগুড়ি শহরে এসে পৌঁছেছেন। দীপিকা চেতিয়া,পঙ্কজ ডেকা,জিতু বরুয়াদের ধারণা আগামী এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে এই সফর সম্পন্ন হবে। ধেমাজি গোগামুখের বাসিন্দা দীপিকা স্বাস্থ্যকর্মী হিসেবে কাজ করতেন।সম্প্রতি এই সফরের আগে চাকরি ছেড়েছেন। তার কথায়, মানুষের সবার টাকা পয়সা ক্ষমতা তেমন নেই। আগেকার দিন যানবাহনও তেমন একটা মিলত না। তাই আমরা সেই স্মৃতিকে তুলে ধরতে এই পায়ে হেঁটে যাওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছি। অন্যদিকে, বেসরকারি হোটেলে শেফের কাজ ছেড়ে আসা পঙ্কজ ডেকা বলেন,জানি না কত দিন লাগবে। তবে মানুষ রাস্তায় অনেকে সহযোগিতা করছেন।
advertisement
আরও পড়ুন : ১০ টাকার সুজি, ২ টো ডিম দিয়ে বানান সুস্বাদু মুচমুচে পকোড়া! চায়ের সঙ্গে জমে যাবে বৃষ্টির বিকেলে! রইল রেসিপি!
কিন্তু এত উপায় থাকতে কেন পায়ে হেঁটে এই যাত্রা? তাঁদের সাফ উত্তর, ঘোরার ইচ্ছে থাকলেও অনেকেই টাকার অভাবে ঘুরতে পারেন না। এছাড়াও, বতর্মানে মানুষ হাঁটার চাইতে বেশি গাড়িতেই চলাচল করেন, যা শরীরের কোনও উপকারেই আসে না। হাঁটলে মানুষের শরীর সুস্থ এবং সতেজ থাকে।