এই প্রতিযোগিতায় কোচ সপ্তপর্ণী চক্রবর্তীর শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে। প্রত্যেকেই সোনা ও রুপোর পদক জয় করে। ক্যারাটে একাডেমি ও সেইকো কাই আলিপুরদুয়ার থেকে আইশা দাস, অভিশ্মিতা রায় ও রুমি এক্কা অংশগ্রহণ করেছিলেন। আইশা দাস সাব-জুনিয়র বিভাগে কাতা ও ২৫ কেজি কুমিতে বিভাগে দুটি রুপোর পদক অর্জন করে। অভিস্মিতা রায় ক্যাডেট বিভাগে কাতা ইভেন্টে স্বর্ণপদক ও ৫৪ কেজি কুমিতে রুপোর পদক লাভ করে। রুমি এক্কা ক্যাডেট বিভাগে কাতায় রুপো এবং ৩৫ কেজি কুমিতে স্বর্ণপদক অর্জন করে।
advertisement
তারা আলিপুরদুয়ার শহরে ফিরতেই তাঁদের হাসিমুখে বরণ করে নেন তাঁদের অভিভাবকরা। কোচ সপ্তপর্ণী চক্রবর্তী আনন্দে ভাসছেন। উল্লেখ্য ক্যারাটের এই কোচ চা বাগানের মেয়েদের ক্যারাটের প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকেন। এছাড়াও মেয়েদের স্কুলে গিয়ে প্রশিক্ষণ দেন। এবারেও ক্যারাটেতে মেয়েরা সোনা, রুপো জয় করে এসেছে। যা তার কাছে দ্বিগুন পাওনা। জানা যায় এই চ্যাম্পিয়নশিপে পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, ঝাড়খণ্ড ও আন্দামান থেকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরের ক্যারাটে খেলোয়াড়রা অংশগ্রহণ করেন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এছাড়া বেঙ্গল থেকে এ কেন এফ রেফারি হিসেবে ছিলেন আলিপুরদুয়ারের সপ্তপর্নী চক্রবর্তী। কোচ সপ্তপর্নী চক্রবর্তীর মতে, এই ধরনের প্রতিযোগিতা ভবিষ্যৎ চ্যাম্পিয়নশিপের প্রস্তুতির ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এর মাধ্যমে খেলোয়াড়রা প্রতিপক্ষকে চেনার পাশাপাশি নিজেদের খেলা আরও উন্নত করতে পারে। খেলোয়াড়দের মতেও, তারা অনেক কিছু জানতে পেরেছেন অন্যান্য খেলোয়াড়দের সঙ্গে খেলে।





