এখানে পর্যটকদের জন্য রয়েছে অফ-রোডিং, ওয়াটারফল ট্রেকিং, জঙ্গলে লাঞ্চ, তাঁবু খাটিয়ে ক্যাম্পিং এবং প্যারাগ্লাইডিংয়ের ব্যবস্থা। সবকিছুই অভিজ্ঞ গাইডদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়, যাতে ভ্রমণকারীরা সর্বোচ্চ নিরাপত্তায় এবং আনন্দে এই অ্যাডভেঞ্চারগুলোর উপভোগ করতে পারেন।পর্যটকদের জন্য ৩,৫০০ টাকার বিনিময়ে প্যারাগ্লাইডিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে, যা তাদের জন্য এক রোমাঞ্চকর ও উপভোগ্য অভিজ্ঞতা তৈরি করবে। পাহাড়ের উপর দিয়ে উড়তে গিয়ে আপনি প্রকৃতির সৌন্দর্যকে আরও কাছ থেকে অনুভব করবেন।
advertisement
রোহিনি টোল গেট পার করেই রোহিনী প্যারাগ্লাইডিং ও অ্যাডভেঞ্চার অ্যাসোসিয়েশনের অফিস। সেখানে গিয়ে ফর্ম ফিলাপ করলেই আপনি এই সুযোগ লুফে নিতে পারবেন। সেখান থেকে গাড়িতে করে গ্লাইডিং পয়েন্টে নিয়ে যাওয়া হয়। আমার গ্লাইডিং শেষে আবার মেইন পয়েন্টে অফিসের সামনে ছেড়ে দেওয়া হয়। প্যারাগ্লাইডিং করতে এসে ট্রাভেলার কৌশিক সেন বলেন, ‘মানুষ এখন পাহাড়ে ঘুরতে এসে বিলাসিতাকে না পছন্দ করে একটু এডভেঞ্চারাস জার্নি পছন্দ করেন। তাই প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছে এই রোহিনি একটি দারুন অ্যাডভেঞ্চার এর জায়গা হতে পারে। পাখির চোখে পাহাড় দেখা এর থেকে স্মরণীয় আর কি হতে পারে। আর খরচও খুবই সামান্য। ‘ তাই যারা অ্যাডভেঞ্চার করতে ভালোবাসে তারা অবশ্যই একবার এখানে ঘুরে যেতে পারেন।
Anirban Roy