পাশাপাশি আর্থ মুভার দিয়ে হাটের ভেতর থাকা জঞ্জালের স্তুপ ভরা একটি রাস্তা সাফাই করা হচ্ছে। ফুটপাথ দখল করে যারা দোকান তৈরি করেছিলেন তারা অনেকেই এই অভিযানের খবর পেয়ে সেগুলি ভেঙে ফেলছেন। এখনও যারা ভাঙার কাজ শুরু করেননি তাদের ৩১ মার্চ পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। সময় অতিক্রান্ত হলেই দোকানগুলি ভেঙ্গে দেওয়া হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: ১ লাখ কেজি চা! লোকসানে চা বাগান, ৫ মাস ধরে ভুগতে হচ্ছে শ্রমিকদের! এবার কড়া সিদ্ধান্ত
মাদারিহাট বাজার ও হাটখোলায় ফুটপাথ দখলের পাশাপাশি দোকানের সামনে রাস্তার উপরেও টিনের শেড তুলেছেন ব্যবসায়ীরা। আগুন লাগলে দমকলের ইঞ্জিন বাজারে ঢোকা তো দূরের কথা ছোট গাড়িও ঢুকতে পারে না। দীপ নারায়ন সিনহা জানান, “বাজারগুলিকে নিরাপদ রাখতে হবে, তাই জেলা পরিষদ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাজারগুলিকে দখলমুক্ত রাখার। মাদারিহাট বাজার দিয়ে সেই কাজ শুরু হয়েছে।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
অবৈধভাবে দোকান তৈরি করেছেন যারা তাদের আগেই জায়গা ফাঁকা করে দেওয়ার নোটিশ দেওয়া হয়। তবে বেশিরভাগ দোকান মালিক সেই নোটিশকে পাত্তা দেননি বলে জানালেন মাদারিহাট বীরপাড়া ব্লকের বিডিও অমিত কুমার চৌরাসিয়া সময়সীমার মধ্যে জায়গা দখলমুক্ত না হলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অভিযানে সাফ জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে শুধুমাত্র রবিবার ছাড়া বাকি দিনগুলিতে মাছ বিক্রির জন্য নির্ধারিত জায়গাতেই বসতে হবে মাছ বিক্রেতাদের।
Annanya Dey