আরও পড়ুন : বহিরাগত ঠেকাতে বীরভূম-ঝাড়খণ্ড সীমান্তে চলছে নাকা তল্লাশি
পরিবারের দাবি, এদিন সন্ধেয় অপারেশন থিয়েটারে একাই ছিলেন পুতুল। পুতুলের মেয়ে তনয়াকে হাসপাতাল থেকে ফোন করে জানানো হয়, তাঁর মা অসুস্থ। যিনি ফোন করেছিলেন, তিনি নিজেকে হাসপাতালের চিকিৎসক বলে পরিচয় দেন। হাসপাতালে পৌঁছে অপারেশন থিয়েটারের ভিতরেই একটি ট্রলির উপর পুতুলের দেহ পড়ে থাকতে দেখেন আত্মীয়রা।
advertisement
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় চন্দননগর থানার পুলিশ। পৌঁছন শহরের মেয়রও। গোটা ঘটনায় মুখে কুলুপ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের। যদিও এই ঘটনার জন্য তাদেরই দায়ী করেছেন তনয়া। মৃতদেহ ময়না তদন্তে পাঠানো হয়েছে ৷
আরও পড়ুন : সই জাল করে ১ লক্ষ ১৮ হাজার টাকা কেটেছে ঋণ প্রদানকারী সংস্থা, অভিযোগ শ্রীলেখা মিত্রের
তাঁর দাবি, গত শুক্রবার দুপুরে হাসপাতাল সুপারের সঙ্গে ফোনে কথা কাটাকাটি হয় পুতুলের। তখন বাড়িতেই ছিলেন তিনি। এদিন পুতুলের দেহ উদ্ধারের পর তনয়া তাঁর মোবাইল ঘেঁটে দেখেন, শুক্রবারের কললিস্ট ডিলিট করে দেওয়া হয়েছে। হাসপাতালেরই কেউ এই কাজ করেছে বলে অনুমান মৃতার মেয়ের।