আরও পড়ুন: সিকিমে মৃত জওয়ানের দেহ বাড়ি ফিরতেই কান্নার রোল
জায়গায় জায়গায় এই ঐতিহ্যবাহী রাস্তার চেহারা দেখলে আপনার নয়নজুলি বলে মনে হতে পারে। এখানে দুর্ঘটনা যেন নিত্যদিনের সঙ্গী। ছোটখাট যান চলাচলের পক্ষে খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে গোটা রাস্তা। পেটের টানে বাধ্য হয়ে গাড়ি চালাতে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হতে হচ্ছে বলে জানিয়েছেন গাড়ি চালকেরা। অথচ এলাকার মানুষের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই সড়ক। এই রাস্তার উপরেই অবস্থিত শহরের প্রধান প্রশাসনিক ভবনগুলি। একদিকে রয়েছে বসিরহাট পুরসভা, বসিরহাট মহকুমা আদালত, বসিরহাট মহকুমা শাসকের দফতর, উপ-সংশোধনাগার সহ গুরুত্বপূর্ণ দফতর। অন্যদিকে রয়েছে বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলার পাশাপাশি ভারতবর্ষের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর ঘোজাডাঙা সীমান্ত। সেখানে এই রাস্তার উপর দিয়েই যেতে হয়।
advertisement
সুন্দরবনের একটা বড় অংশে যাওয়ার প্রধান পথ এটি। এছাড়াও রয়েছে ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় ১০ টি স্কুল। আছে বেশ কিছু বড় বড় মাদ্রাসা। স্বাভাবিকভাবেই এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করে। বহু ছাত্র-ছাত্রীরাও চলাচল করে। তেমন একটি রাস্তার এই বেহাল দশা চিন্তা বাড়াচ্ছে এলাকাবাসীর
জুলফিকার মোল্লা