নারায়ণপুর এলাকার এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় চাঞ্চল্য। পুলিশ সূত্রের খবর, ৩০ বছর বয়সি সোমনাথ সাঁতরা ও তার মা লক্ষ্মী সাঁতরা, যার বয়স ৪৯ বছর, নারায়নপুর পূর্বাচল এলাকার ২১ নম্বর লেনে থাকতেন। কয়েক মাস ছেলে সোমনাথ সাঁতরার কাজ চলে যায়। এর পর তার স্ত্রীও বাপের বাড়ি চলে যান। সেই ভাবে কোনও কাজকর্ম করত না সোমনাথ। যার ফলে আর্থিক অনটন চলছিল পরিবারে। মানসিক অবসাদে ভুগছিল সোমনাথ।
advertisement
আরও পড়ুন: 'কারা যেন এসে মৃতদেহ ফেলে গেল, তাই পাহারা দিচ্ছি', সাগরদিঘিতে মারাত্মক রক্তাক্ত রহস্য!
সোমবার রাতে মায়ের সঙ্গে বিবাদ হয় সোমনাথ সাঁতরার। অভিযোগ, এর পরেই মাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে সে। তারপর নিজেই নারায়ণপুর থানায় গিয়ে মাকে খুনের কথা স্বীকার করে এবং আত্মসমর্পণ করে।
সোমনাথের কথা শোনার পর, পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লক্ষ্মী সাঁতরার দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। তবে এই হত্যার পিছনে আর্থিক অনটন থেকে মানসিক অবসাদ নাকি অন্য কোনও বিষয় আছে তা তদন্ত করে দেখছে নারায়ণপুর থানার পুলিশ। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় শোকের ছায়া।
অনুপ চক্রবর্তী