আরও পড়ুন: বিহারের মানসিক ভারসাম্যহীন যুবককে পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দিল বাংলার পুলিশ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মধ্য বরুনহাটের ৫ টি গ্রামের বাসিন্দাদের ব্যবহারের জন্য একটি মাত্র শ্মশানঘাট আছে। কিন্তু দীর্ঘকাল সংস্কারের অভাবে তা ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। বর্তমানে শ্মশানঘাটে নজরদারির অভাবে সেটি কার্যত জঙ্গলে পরিণত হয়েছে। বেশ কয়েক বছর আগে শ্মশানযাত্রীদের জন্য একটি ঘর তৈরি করা হলেও তা ব্যবহারের অনুপোযোগী হয়ে পড়েছে। শ্মশান চত্বরে নেই কোন বৈদ্যুতিক লাইট।
advertisement
একপ্রকার বাধ্য হয়ে ইছামতি নদীর চরে মৃতদেহ পোড়াতে হচ্ছে বলে জানান গ্রামবাসীরা। শবযাত্রী শুভেন্দু হালদার, মিনা হালদার, কালিদাস হালদাররা বলেন, রোদ-বৃষ্টির মধ্যে খোলা আকাশের নিচে এভাবে মৃতদেহ পোড়ানোয় নানা অসুবিধা হয়। এই অবস্থায় শবযাত্রীদের কথা ভেবে দ্রুত শ্মশানঘাট সংস্কারের দাবি জানানো হয়েছে।
জুলফিকার মোল্লা