নোটবাতিল থেকে বেহাল অর্থনীতি। কৃষক স্বার্থ থেকে বিদেশনীতি। প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই মোদি সরকারকে বিঁধছিল বিরোধীরা। এমন হাতে গরম বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে বারবার টার্গেট করছিলেন বিজেপির একাধিক প্রবীণ নেতাও। সেই শিবিরে সামনের সারিতেই ছিলেন যশবন্ত সিনহা। শনিবার, বিজেপি ছাড়ার ঘোষণা করলেন বাজপেয়ী জমানার ওই মন্ত্রী।
আরও পড়ুন-বিচারপতিদের ভয় দেখাতে ইমপিচমেন্টকে রাজনৈতিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে: জেটলি
advertisement
সন্ন্যাস নিলেও, রাজনীতির পরীক্ষা নিরীক্ষা তিনি যে থামাচ্ছেন না তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন যশবন্ত। দলত্যাগের দিনেও, মোদিকে তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন তিনি। দিয়েছেন, আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারিও।
একমঞ্চে যশবন্ত সিনহা, শত্রুঘ্ন সিনহা, তেজস্বী যাদব। রাষ্ট্র মঞ্চের উদ্যোগ নয়া সমীকরণের ইঙ্গিতও দিয়ে রাখল। মোদি- অমিত শাহ জুটির দাপটে দলে কোণঠাসা লালকৃষ্ণ আদবানী, যশবন্ত সিনহা, অরুণ শৌরি, মুরলী মনোহর যোশীর মতো নেতারা। ফেডেরাল ফ্রন্ট গঠনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগের প্রশংসা করে মোদি সরকারকে বেকায়দায় ফেলে দিয়েছিলেন যশবন্ত। দল ছাড়লেও, ভবিষ্যতেও তিনি যে মোদির পথে কাঁটা বিছোবেন তা স্পষ্ট করে দিলেন।