TRENDING:

পুলিশকর্মীরাই ইন্ধন দিয়েছেন খুনে? মহারাষ্ট্রে প্রেমিকের মৃতদেহ বিয়ে করা তরুণীর বয়ানে তদন্তে মোড়!

Last Updated:

মহারাষ্ট্রের নানদেড়ে সক্ষম টাটে খুনে আঁচল মামিদওয়ারের দুই ভাই ও বাবা গ্রেফতার। আঁচলের দাবি, পুলিশকর্মীরা খুনে উস্কানি দেয়।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
প্রেমিককে খুন করেছিল পরিবার। প্রিয়জনের নিথর দেহকেই তাই বিয়ে করেছিলেন তরুণী। জানিয়েছিলেন, তিনি শুধু সেই যুবকেরই থাকবেন, আজীবন। মহারাষ্ট্রের নানদেড়ের সেই ঘটনায় শোরগোল দেশে। তদন্তে নেমেছে পুলিশও। জাতিগত পার্থক্যকে কেন্দ্র করে ২০ বছরের সক্ষম টাটেকে খুনের অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছে তাঁর প্রেমিকার দুই দাদা ও বাবা। এর মধ্যেই নতুন মোড়!
নানদেড়ে সক্ষম টাটে খুনে আঁচলের অভিযোগে পুলিশকর্মীর ভূমিকা উন্মোচিত
নানদেড়ে সক্ষম টাটে খুনে আঁচলের অভিযোগে পুলিশকর্মীর ভূমিকা উন্মোচিত
advertisement

ওই যুবতী আঁচল মামিদওয়ার অভিযোগ করেছেন, স্থানীয় থানার দুই পুলিশকর্মী তাঁর দাদাকে খুনে উস্কানি দিয়েছেন।

চুল দ্রুত পেকে যাচ্ছে বা চুল পড়ছে? নাকে মাত্র দু’ ফোঁটা তেল দিলেই নাকি চুলের গোড়া শক্ত হবে, রংও গাঢ়! জানাল আয়ুর্বেদ

পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা! ঘরের ছাদ ধসে মেরুদণ্ড ভেঙে জীবন-মরণ লড়াই! তারপর? মুর্শিদাবাদ মেডিক্যালের অসাধ্য সাধন

advertisement

২০ বছরের সক্ষম টাটে খুন হওয়ার ঘটনায় আঁচলের দুই ভাই—হিমেশ ও সাহিল মামিদওয়ার এবং তাঁদের বাবা গজানন মামিদওয়ারকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তদন্তে প্রাথমিকভাবে উঠে এসেছে, দুই পরিবারের মধ্যে সামাজিক বিভাজন ও প্রেমের সম্পর্ককে কেন্দ্র করে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।

advertisement

পুলিশকর্মীর বিরুদ্ধে উস্কানির অভিযোগ
আঁচল জানিয়েছেন, ঘটনার দিন সকালে তাঁর ভাই হিমেশ তাঁকে ইটওয়ারা থানায় নিয়ে গিয়ে প্রেমিক সক্ষমের বিরুদ্ধে “ভুয়ো অভিযোগ” দায়ের করতে চাপ দেন। তিনি তাতে রাজি না হলে, থানা চত্বরে উপস্থিত দুই পুলিশকর্মী তাঁর ভাইকে উস্কানি দেন বলে দাবি করেন আঁচল।

পিটিআইকে তিনি বলেন, “দুই পুলিশকর্মী আমার ভাইকে বলেছিল—‘ভুয়ো অভিযোগ করে লাভ নেই, সরাসরি লোকটাকে মেরে দাও।’ আমার ভাই সেই কথাকেই চ্যালেঞ্জ হিসেবে নেয়।”

advertisement

পুলিশ অবশ্য জানিয়েছে, আঁচল যে অভিযোগ করেছেন তা আগেই তাঁদের কাছে জানাননি, তবে তাঁর নতুন বয়ান নথিভুক্ত করা হয়েছে এবং বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

কী ভাবে খুন করা হয়? 
তদন্তে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নানদেড়ের ওল্ড গঞ্জ এলাকায় বন্ধুদের সঙ্গে দাঁড়িয়ে ছিলেন সচকম। সেখানে গিয়ে তাঁর সঙ্গে বচসায় জড়ান হিমেশ মামিদওয়ার। অভিযোগ, হিমেশ প্রথমে গুলি করেন, যা সচকমের পাঁজর ভেদ করে। এরপর একটি টালি বা ভারী বস্তু দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করলে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়।

ঘটনার পর হিমেশ, তাঁর ভাই সাহিল এবং বাবা গজনন মামিদওয়ারকে গ্রেফতার করা হয়। মোট ছ’জনের বিরুদ্ধে খুন, দাঙ্গা, অস্ত্র আইন এবং তফসিলি জাতি ও জনজাতি (অত্যাচার প্রতিরোধ) আইনে মামলা রুজু হয়েছেঞ্চ

আঁচল দাবি করেছেন, তাঁর বাবা ও ভাইদের বিরুদ্ধে আগেও একাধিক মামলা ছিল এবং তাঁরা “পুলিশের সঙ্গে সমঝোতা করে” বিষয়গুলি চাপা দিতেন। পুলিশের পক্ষ থেকে এ নিয়ে এখনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
আন্তর্জাতিক খেলায় ব্রোঞ্জ জয়ীর অভাব দূরীকরণে পাড়ার 'দাদু'দের হৃদয়স্পর্শী পদক্ষেপ মালদহে!
আরও দেখুন

জেলা পুলিশের এসপি অভিনাশ কুমার জানিয়েছেন, আঁচলের বয়ান সরকারি ভাবে রেকর্ড করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, উত্থাপিত অভিযোগের সব দিক থেকে তদন্ত করা হবে।

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
পুলিশকর্মীরাই ইন্ধন দিয়েছেন খুনে? মহারাষ্ট্রে প্রেমিকের মৃতদেহ বিয়ে করা তরুণীর বয়ানে তদন্তে মোড়!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল