যা শখ আছে মিটিয়ে নিন! আর ৫ বছর পর ‘মানবজাতি’ নাও থাকতে পারে! গুগলের AGI যা বলছে…শিউরে উঠবেন!
কথা বললেই মুখ দিয়ে দুর্গন্ধ বেরোয়? এক চামচ তেল দিয়ে করুন ‘এই কাজ’…ঝকঝকে দাঁত, তরতাজা নিশ্বাস!
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বাঁশ দিয়ে লাগাতার আঘাত করে স্ত্রীকে হত্যা করে কালিমুল্লাহ। আশ্চর্যের বিষয়, এই ঘটনা ঘটার সময় স্থানীয় কিছু মানুষ কেবল ভিডিও করতেই ব্যস্ত ছিলেন, কেউ সামনে এসে তাঁকে বাঁচানোর চেষ্টা করেননি। সেই ভিডিও ইতিমধ্যেই সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে এবং তা এতটাই মর্মান্তিক যে, তা দেখলে যে কারও গা শিউরে উঠবে।
advertisement
মেহরুন্নিসার মা রহিদা খাতুন জানিয়েছেন, “কালিমুল্লাহ প্রায়ই আমার মেয়েকে মারধর করত। কারণ একটাই—আমার মেয়ে ওকে রোজগার করার কথা বলত। কয়েকদিন আগেই মেয়েকে আমরা তাঁর বাপের বাড়ি সরাইয়াতে এনেছিলাম। তখনও সে বলেছিল, আর ফিরবে না। কিন্তু শ্বশুরবাড়ির লোকেরা বুঝিয়ে ডেকে নিয়ে যায়, আর সেখানেই প্রাণ যায় তার।”
স্থানীয় সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, প্রায় ১০ বছর আগে মেহরুন্নিসার প্রথম স্বামী জেলে মারা যান। এরপর তিনি নিজের দেওর কালিমুল্লাহর সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। কিন্তু সেই সম্পর্ক পরিণত হয় এক বিভীষিকায়। ঘটনার পর থেকেই পলাতক অভিযুক্ত। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য এসকেএমসিএইচ-এ পাঠিয়েছে এবং তদন্ত শুরু করেছে।
এই ঘটনার ভয়াবহতা মনস্তাত্ত্বিকভাবে বহু মানুষের মনে এক ধরনের হিংসার প্রতিফলন সৃষ্টি করতে পারে বলে মনে করছেন মনোবিদরা। পরিবারের ভিতরেই এমন নির্মমতা বারবার সমাজের অন্ধকার দিকগুলি সামনে এনে দিচ্ছে।