তবে বিজেপি কোনও ভাবেই কোনও রকমেই বিরোধীদের হাল্কা ভাবে নিচ্ছেন না ৷ রাজস্থান, ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড় এই রাজ্যগুলির বিধানসভা নির্বাচনকে কার্যত লোকসভা নির্বাচনের সেমিফাইনাল হিসাবে ধরা হবে ৷ এই রাজ্যগুলি থেকে যতগুলি সম্ভব আসন জিততে পারলেই ৷ ২২০টি আসনের অনেক কাছাকাছি পৌঁছতে হলে এই রাজ্যগুলির খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে ৷ দ্বিতীয়বার কেন্দ্রে ক্ষমতা ধরে রাখার রাস্তা মসৃণ করে রাখতে কোনও প্রকারের ঢিলেমির রাস্তায় যেতে চাননা তাঁরা ৷ রাজনৈতিক মহলের ধারণা যদি এবারের লোকসভা নির্বাচনে মোদি-শাহ জুটি ২২০ আসন জয় না করতে পারেন তাহলে হয়ত প্রধানমন্ত্রী হিসাবে সঙ্ঘ পরিবার অন্য কারোর নাম ভাবতেও পারে ৷
advertisement
মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে বিগত ১৫ বছর ধরে ক্ষমতায় বিজেপি আছে ৷ যদিও রাজস্থানে প্রতিষ্ঠান বিরোধী হাওয়া সরকারকে চিন্তায় রেখেছে তবুও বিজেপির আশা সমস্ত প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, ঝাড়খণ্ডে ক্ষমতা ধরে রাখতে সক্ষম হবে বিজেপি ৷ মধ্যপ্রদেশের জন্য নানা ধরনের কৌশল তৈরি করে রেখেছেন তিনি ৷
ব্যাপমের ফলা যেন কোনও ভাবেই সরকারকে বিদ্ধ না করতে পারেই সেই ব্যাপারে সদা সচেতন আছেন তিনি ৷ রাজস্থানে বসুন্ধরা রাজে, ছত্তিশগড়ে রমণ সিং, মধ্যপ্রদেশে শিবরাজ সিং চৌহান যেন আবারও সরকার গড়তে পারেন সেই দিকের বিশেষ নজর বিজেপির সর্বোচ্চ নেতৃত্বের ৷ ঠিক এই কারণেই আগামী তিন মাস ভোপালেই থাকবেন অমিত শাহ, তৈরি করবেন আসন্ন নির্বাচনের রণনীতি ৷
আরও পড়ুন : সন্ত্রাসের নয়া নাম আল বদর, হোয়াটসঅ্যাপ-টেলিগ্রামে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে বার্তা