জেলা শাসক ও পুলিশ সুপারইনটেনডেন্টের উপস্থিতিতেই এই আন্দোলনরত কৃষকদের সরিয়ে দেয় পুলিশ। এদিন তখন জাতীয় সড়ক ৭০৯বি তে প্রতিবাদ জানাচ্ছিলেন কৃষকরা। বাঘপাতের এক পুলিশ আধিকারিক অমিত কুমার বলছেন, গত এক মাস ধরে এই কৃষকরা জাতীয় সড়কের একাংশ আটকে রেখেছিলেন। নির্দেশ অনুযায়ীই পুলিশ জাতীয় সড়ক ফাঁকা করেছে।
এমনকি জানা যাচ্ছে, কৃষকরা যে তাঁবু খাটিয়ে জাতীয় সড়কে আন্দোলন করছিলেন, সেগুলিও বুধবার রাতে ভেঙে দেওয়া হয় জেলা শাসকের নির্দেশে। সেখানে কৃষকদের যা জিনিসপত্র ছিল সেগুলিও ট্রাক্টরে করে পাঠিয়ে দেয় পুলিশ।
advertisement
তবে এর আগেও জাতীয় সড়ক থেকে প্রতিবাদী কৃষকদের উচ্ছেদ করার চেষ্টা করেছিল জেলা শাসক। সাধারণতন্ত্র দিবসে রাজধানীতে ট্রাক্টর মিছিল করার কথা ছিল কৃষকদের। কিন্তু সেই মিছিল চরম রূপ নেয়। পুলিশ ও কৃষকদের মধ্যে বচসায় অশান্তি তৈরি হয় রাজধানীর রাজপথে। এর পরেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক থেকে বেশ কিছু এলাকায় অস্থায়ী ভাবে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করা হয়।
সিংঘু, টিকরি, মুকারবা চৌক, গাজিপুর সহ বেশ দিল্লি সংলগ্ন বেশ কয়েকটি এলাকায় বন্ধ হয় ইন্টারনেট পরিষেবা। প্রসঙ্গত, বুধবার সাংবাদিক বৈঠকে দিল্লি পুলিশ কমিশনার এসএন শ্রীবাস্তব জানিয়েছেন, দিল্লির রাজপথে যাঁরা হিংসা ছড়িয়েছে তাঁদের ছাড়া হবে না।